Sunday, November 11, 2018

পড়া মনে রাখার সহজ কৌশল

সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুগণ কেমন আছো সবাই? আমি আজকে তোমাদের জন্য একটি দারুন আর্টিকেল শেয়ার করছি যা তোমাদের অনেক উপকারে আসবে। অনেক ছাত্র/ছাত্রী রয়েছে যারা সারাদিন পড়েরও পড়া মনে রাখতে পারনা, ফলে হতাশায় ভূগতে থাক। তাই তোমাদের জন্য আমি সেরা ৬টি কৌশল শেখাচ্ছি যা, তোমাদের জীবনে অনেক উপকারে আসবে। তাহলে কৌলশ গুলো নিচের থেকে জেনে নাও- ১. বেশি করে পড়া এবং অনুশীলন করা- মস্তিকে যত বেশি ইনপুট দেয়া যায় ততই দীর্ঘস্থীয় হয়। আমাদের মস্তিক অস্থায়ী স্মৃতি তাই বেশি বেশি ইনপুট দেয়ার ফলে দীর্ঘস্থায়ী স্মতি হতে সাহায্য করে। অনুশীলন ও বেশি বেশি পড়ার কোন বিকল্প নেই। তাই নিজে একটি রুটিন তৈরি করে নাও যাতে তোমার পড়তে খুব সাহায্য করে। ২. পড়তে বসার আগে কিছু সময় হাঁটা- পড়তে বসার আগে যদি একটু যদি একটু সময় হাঁটা হাঁটি বা ব্যায়ম করা যায় তাতে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ব্যায়ম বা হাঁটা হাঁটির ফলে মস্তিষ্কে প্রায় ১০/১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। ৩. বইয়ের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করা- পড়তে বসার আগে বইয়ের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করতে হবে। তুমি যে বিষয় নিয়ে পড়তে চাও সেই বিষয়ের প্রতি একটু ভালো বাসা তৈরি করে নিতে হবে। এরপর পড়তে বস। সার্চ করুন টেকটিউনস জুড়ে.. জ্যাকেট ডেস্ক ল্যান্সার ইভেন্ট ADs Home জোসস ট্রেন্ডিং হট টপ ডিসকভার ADs by Techtunes tAds পড়া মনে রাখার সহজ কৌশল টিউন বিভাগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রকাশিত Level 0 প্রত্যয় বিশ্বাস সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুগণ কেমন আছো সবাই? আমি আজকে তোমাদের জন্য একটি দারুন আর্টিকেল শেয়ার করছি যা তোমাদের অনেক উপকারে আসবে। অনেক ছাত্র/ছাত্রী রয়েছে যারা সারাদিন পড়েরও পড়া মনে রাখতে পারনা, ফলে হতাশায় ভূগতে থাক। তাই তোমাদের জন্য আমি সেরা ৬টি কৌশল শেখাচ্ছি যা, তোমাদের জীবনে অনেক উপকারে আসবে। তাহলে কৌলশ গুলো নিচের থেকে জেনে নাও- ১. বেশি করে পড়া এবং অনুশীলন করা- মস্তিকে যত বেশি ইনপুট দেয়া যায় ততই দীর্ঘস্থীয় হয়। আমাদের মস্তিক অস্থায়ী স্মৃতি তাই বেশি বেশি ইনপুট দেয়ার ফলে দীর্ঘস্থায়ী স্মতি হতে সাহায্য করে। অনুশীলন ও বেশি বেশি পড়ার কোন বিকল্প নেই। তাই নিজে একটি রুটিন তৈরি করে নাও যাতে তোমার পড়তে খুব সাহায্য করে। ২. পড়তে বসার আগে কিছু সময় হাঁটা- পড়তে বসার আগে যদি একটু যদি একটু সময় হাঁটা হাঁটি বা ব্যায়ম করা যায় তাতে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ব্যায়ম বা হাঁটা হাঁটির ফলে মস্তিষ্কে প্রায় ১০/১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। ৩. বইয়ের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করা- পড়তে বসার আগে বইয়ের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করতে হবে। তুমি যে বিষয় নিয়ে পড়তে চাও সেই বিষয়ের প্রতি একটু ভালো বাসা তৈরি করে নিতে হবে। এরপর পড়তে বস। ADs by Techtunes tAds চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে, মানুষ কোন কিছুর প্রতি আকর্ষণ অনুভব করলে তা সহজেই মস্তিষ্কে মেমরি বা স্মৃতিতে রূপান্তরিত হয়ে যায় এবং তা স্মৃতিতে দীর্ঘস্থায়ী হয়। ৪. লিখে লিখে পড়ার চেষ্টা করা- তুমি যদি পড়ার সাথে লেখার অভ্যাস কর তাহলে দেখবে দ্রুত মুখস্ত হয়ে যাবে। পড়ার সাথে সাথে যদি লেখার অভ্যাস কর, তাতে কর ব্রেইনের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তুমি যখন লিখবে এবং পড়তে তখন সেই লেখাটি মেমরিতে স্থায়ীভাবে গেথে যায়। শুধু তাই না, পরীক্ষার সময়ও সেই প্রশ্নটি চোখের সামনে ভেঁসে উঠে। ৫. তুমি যা পড়েছে তা অন্যকে শেখাও: পড়া মনে রাখার এটি হচ্ছে দারুন উপায়। নিজে পড় এবং অন্যকে শেখাও। যখন তুমি অন্যকে তোমার মুখস্ত করা পড়াটি শেখাবে তখন সেই পড়াটি আবারও রিভাইস হয়ে যাবে। অন্যকে শেখানোর ফলে নিজের দক্ষতা প্রকাশ পায় ৬. পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো: একটি গবেষণায় পাওয়া গেছে, পড়া শোনার পাশাপাশি পর‌্যাপ্ত পরিমান ঘুমাতে হবে। পর‌্যাপ্ত পরিমান না ঘুমালে সেই ছাত্রের বুদ্ধির বিকাশ ঘটেনা। তই প্রতিদিন ৮ ঘন্টা করে ঘুমাতে হবে। যদি সময় পান তাহলে ঘুরে আসতে পারেন আমার নিচের ব্লগ সাইট থেকে। সার্চ করুন টেকটিউনস জুড়ে.. জ্যাকেট ডেস্ক ল্যান্সার ইভেন্ট ADs Home জোসস ট্রেন্ডিং হট টপ ডিসকভার ADs by Techtunes tAds পড়া মনে রাখার সহজ কৌশল টিউন বিভাগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রকাশিত Level 0 প্রত্যয় বিশ্বাস সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুগণ কেমন আছো সবাই? আমি আজকে তোমাদের জন্য একটি দারুন আর্টিকেল শেয়ার করছি যা তোমাদের অনেক উপকারে আসবে। অনেক ছাত্র/ছাত্রী রয়েছে যারা সারাদিন পড়েরও পড়া মনে রাখতে পারনা, ফলে হতাশায় ভূগতে থাক। তাই তোমাদের জন্য আমি সেরা ৬টি কৌশল শেখাচ্ছি যা, তোমাদের জীবনে অনেক উপকারে আসবে। তাহলে কৌলশ গুলো নিচের থেকে জেনে নাও- ১. বেশি করে পড়া এবং অনুশীলন করা- মস্তিকে যত বেশি ইনপুট দেয়া যায় ততই দীর্ঘস্থীয় হয়। আমাদের মস্তিক অস্থায়ী স্মৃতি তাই বেশি বেশি ইনপুট দেয়ার ফলে দীর্ঘস্থায়ী স্মতি হতে সাহায্য করে। অনুশীলন ও বেশি বেশি পড়ার কোন বিকল্প নেই। তাই নিজে একটি রুটিন তৈরি করে নাও যাতে তোমার পড়তে খুব সাহায্য করে। ২. পড়তে বসার আগে কিছু সময় হাঁটা- পড়তে বসার আগে যদি একটু যদি একটু সময় হাঁটা হাঁটি বা ব্যায়ম করা যায় তাতে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ব্যায়ম বা হাঁটা হাঁটির ফলে মস্তিষ্কে প্রায় ১০/১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। ৩. বইয়ের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করা- পড়তে বসার আগে বইয়ের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করতে হবে। তুমি যে বিষয় নিয়ে পড়তে চাও সেই বিষয়ের প্রতি একটু ভালো বাসা তৈরি করে নিতে হবে। এরপর পড়তে বস। ADs by Techtunes tAds চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে, মানুষ কোন কিছুর প্রতি আকর্ষণ অনুভব করলে তা সহজেই মস্তিষ্কে মেমরি বা স্মৃতিতে রূপান্তরিত হয়ে যায় এবং তা স্মৃতিতে দীর্ঘস্থায়ী হয়। ৪. লিখে লিখে পড়ার চেষ্টা করা- তুমি যদি পড়ার সাথে লেখার অভ্যাস কর তাহলে দেখবে দ্রুত মুখস্ত হয়ে যাবে। পড়ার সাথে সাথে যদি লেখার অভ্যাস কর, তাতে কর ব্রেইনের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তুমি যখন লিখবে এবং পড়তে তখন সেই লেখাটি মেমরিতে স্থায়ীভাবে গেথে যায়। শুধু তাই না, পরীক্ষার সময়ও সেই প্রশ্নটি চোখের সামনে ভেঁসে উঠে। ৫. তুমি যা পড়েছে তা অন্যকে শেখাও: পড়া মনে রাখার এটি হচ্ছে দারুন উপায়। নিজে পড় এবং অন্যকে শেখাও। যখন তুমি অন্যকে তোমার মুখস্ত করা পড়াটি শেখাবে তখন সেই পড়াটি আবারও রিভাইস হয়ে যাবে। অন্যকে শেখানোর ফলে নিজের দক্ষতা প্রকাশ পায় ৬. পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো: একটি গবেষণায় পাওয়া গেছে, পড়া শোনার পাশাপাশি পর‌্যাপ্ত পরিমান ঘুমাতে হবে। পর‌্যাপ্ত পরিমান না ঘুমালে সেই ছাত্রের বুদ্ধির বিকাশ ঘটেনা। তই প্রতিদিন ৮ ঘন্টা করে ঘুমাতে হবে। যদি সময় পান তাহলে ঘুরে আসতে পারেন আমার নিচের ব্লগ সাইট থেকে।

No comments:

Post a Comment