Friday, November 16, 2018

তাই বলে টিকিটে এত ছাড়! মাত্র ৩৯৯ টাকায় বিমানযাত্রা

সব থেকে সস্তার বিমানযাত্রা নিয়ে এল এয়ার এশিয়া। মাত্র ৩৯৯ টাকায়। এর আগেও বিভিন্ন বিমান সংস্থাগুলি দিয়েছে বিমান টিকিটের উপর আকর্ষণীয় ছাড়। তবে, এত কম দামে কোন সংস্থাই এর আগে বিমান পরিষেবা দেয়নি। ডোমেসটিক এবং ইন্টারন্যাশনাল, উভয় টিকিটের ক্ষেত্রেই থাকছে ছাড়। অনেকেই সময় বাঁচাতে ফ্লাইটে যাতাযাত করে থাকেন। কিন্তু, অনেক সময়ই সঙ্গ দেয় না আপনার পকেট। সেক্ষেত্রে, ট্রাই করতে পারেন এই লো-বাজেটের বিমান পরিষেবাটি। সংস্থা জানাচ্ছে, এয়ারএশিয়ার অফারে যাত্রীদের ঘোরার সময়সীমা (ট্রাভেলিং পিরিয়ড) থাকছে ২০১৯ সালের মে মাস থেকে ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। যেখানে থাকবে ১২০ টিরও বেশি ডেস্টিনেশন। তাই, নির্দিষ্ট সময়ের (৬ মে, ২০১৯- ৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২০) মধ্যে যাত্রা করতে যাত্রীরা বুক করতে পারেন এই অফার টিকিট। টিকিট বুক করার শেষ তারিখ থাকছে ১৮ নভেম্বর। যেখানে ডোমেসটিক ডেস্টিনেশনের ওয়ান-ওয়ে টিকিটের দাম থাকছে মাত্র ৩৯৯ টাকা। অন্যদিকে, ইন্টারন্যাশনাল এয়ার টিকিটের দাম শুরু হচ্ছে মাত্র ১৯৯৯ টাকায়। সংস্থার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (airasia.com) কিংবা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট বুক করতে পারবেন যাত্রীরা। ডোমেসটিক ডেস্টিনেশনগুলির মধ্যে থাকছে বাগডোগরা, বেঙ্গালুরু, ভুবনেশ্বর, গোয়া, গুয়াহাটি, হায়দরাবাদ, ইম্ফল, ইন্ডোর, জয়পুর, কোচি, কলকাতা, নয়াদিল্লি, রাঁচি, শ্রীনগর, বিশাখাপত্তনম ইত্যাদি। এয়ারএশিয়ার অফারের ইন্টারন্যাশনাল ডেস্টিনেশনগুলি থাকছে অকল্যান্ড, বালি, ব্যাংকক, মেলব্রোর্ন, কুয়ালা লামপুর, সিঙ্গাপুর, সিডনি ইত্যাদি। এয়ারএশিয়া গ্রুপ মার্কেটিং হেড জানান, আমরা গেস্টদের ৫ মিলিয়ন প্রমোশনাল সিট অফার করছি। বিষয়টি নিয়ে আমরা যথেষ্ট এক্সসাইটেড। এয়ারএশিয়া এবং এয়ারএশিয়া এক্স নেটওয়ার্কে যাত্রীরা ১৩০ এরও বেশি ডেস্টিনেশন অপশন পাবেন। আরও, বেশি সুযোগ সুবিধার জন্য যাত্রীরা বিগ মেম্বার পরিষেবাটিতে সাইন-আপ করতে পারেন।

Thursday, November 15, 2018

বাংলাদেশে ব্যবসা বাড়াচ্ছে ক্যাসপারস্কি

দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে অ্যান্টিভাইরাসের বাজারের হিসাবে বাংলাদেশের বাজারে ভালো অবস্থানে রয়েছে রাশিয়ার অ্যান্টিভাইরাস নির্মাতা ক্যাসপারস্কি। বাংলাদেশে আরও বেশি ব্যবসা বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেডকে নতুন পরিবেশক হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেয় প্রতিষ্ঠানটি। ক্যাসপারস্কি ল্যাবের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ব্যবস্থাপক শ্রেনিক ভায়ানি বলেন, ‘এ অঞ্চলে সাইবার অপরাধীদের দমনের কৌশলে আমরা এগিয়ে যেতে চাই। ২০১৬ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১ বিলিয়ন ডলার চুরির ঘটনা আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে। এটা আমাদের জন্য একটা শিক্ষা। কোনো অঞ্চলই পুরোপুরিভাবে নিরাপদ নয়। এ জন্য সাইবার নিরাপত্তার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। দীর্ঘদিন ধরেই এ দেশে ক্যাসপারস্কি বিষয়ে আগ্রহ দেখেছি। ক্যাসপারস্কি ল্যাবের ব্যবসা বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়ে কাজ হচ্ছে।’ শ্রেনিক বলেন, বাংলাদেশে অ্যান্টিভাইরাসের বাজার বড় হচ্ছে। এখানে মাসে এক লাখ ইউনিট পর্যন্ত চাহিদা রয়েছে। স্মার্ট টেকনোলজিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘বিশ্বে ক্যাসপারস্কি ল্যাব সাইবার নিরাপত্তায় একটি গুরুত্বপূর্ণ নাম। স্মার্ট টেকনোলজিস এখন তাদের পণ্য পরিবেশক হিসেবে কাজ করবে। ¯স্মার্ট টেকনোলজিসের ডেপুটি ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মহিবুল হাসান বলেন, ‘ক্যাসপারস্কি একটি ব্রান্ড এবং একটি আস্থার নাম। আমাদের দেশে উল্লেখযোগ্য হারে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর পাশাপাশি বৃদ্ধি পাচ্ছে সাইবার ঝুঁকি। ব্যক্তিগত পর্যায়ে কিংবা করপোরেট পর্যায়ে তথ্য এবং আর্থিক ঝুঁকি এড়াতে সাইবার সিকিউরিটির প্রয়োজনীয়তাও ক্রমবর্ধমান হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ঝুঁকি কমাতে ক্যাসপারস্কি কাজ করবে।’

Wednesday, November 14, 2018

Hãsîbùl Islam's Blõg: মহাকাশ যাত্রায় নতুন প্রতিদ্বন্দ্বী রকেট ল্যাব

Hãsîbùl Islam's Blõg: মহাকাশ যাত্রায় নতুন প্রতিদ্বন্দ্বী রকেট ল্যাব: বাণিজ্যিকভাবে প্রথমবারের মতো রকেট উৎক্ষেপণে সাফল্য পেয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক মহাকাশযান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রকেট ল্...

মহাকাশ যাত্রায় নতুন প্রতিদ্বন্দ্বী রকেট ল্যাব

বাণিজ্যিকভাবে প্রথমবারের মতো রকেট উৎক্ষেপণে সাফল্য পেয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক মহাকাশযান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রকেট ল্যাব।রকেট উৎক্ষেপণের দিক থেকে এবার স্পেসএক্স-এর মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করবে মার্কিন এই প্রতিষ্ঠানটি। বাণিজ্যিকভাবে প্রথমবারের মতো রকেট উৎক্ষেপণে সাফল্য পেয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক মহাকাশযান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রকেট ল্যাব।রকেট উৎক্ষেপণের দিক থেকে এবার স্পেসএক্স-এর মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করবে মার্কিন এই প্রতিষ্ঠানটি। রোববার নিউ জিল্যান্ডের লঞ্চ প্যাড থেকে ইলেকট্রন রকেটে করে মহাকাশ কক্ষপথে ছয়টি ছোট স্যাটেলাইট পাঠিয়েছে রকেট ল্যাব। সামনের মাসগুলোতে আরও বাণিজ্যিক মিশন পরিচালনা করবে প্রতিষ্ঠানটি– খবর প্রযুক্তি সাইট সিনেটের। স্পেসএক্স-এর মতো ঘনঘন ও সস্তায় রকেট উৎক্ষেপণের লক্ষ্য রয়েছে রকেট ল্যাবের। ২০২০ সালের মধ্যে প্রতি সপ্তাহে রকেট উৎক্ষেপণের প্রত্যাশা করছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিষ্ঠানটির রোববারের মিশনের নাম দেওয়া হয়েছে, “ইট’স বিজনেস টাইম”। মহাকাশে পাঠানো স্যাটেলাইটগুলোর মধ্যে স্পায়ার গ্লোবাল, টাইভ্যাক ন্যানো-স্যাটেলাইট সিস্টেমস, ফ্লিট স্পেস টেকনোলজিস এবং আরভাইন কিউবস্যাট স্টেম প্রোগ্রাম-এর স্যাটেলাইট ছিল বলে প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। চলতি বছরের এপ্রিল মাসেই চারটি স্যাটেলাইট নিয়ে মিশনটি পরিচালনার কথা ছিল। পরবর্তীতে কয়েক দফা তারিখ পেছায় রকেট ল্যাব। রোববারের উৎক্ষেপণের কয়েক সপ্তাহ আগে এতে আরও দুইটি স্যাটেলাইট যোগ করা হয়। রকেট উৎক্ষেপণের লাইভ সম্প্রচারে রকেট ল্যাব জানায়, শেষ মুহুর্তে বাড়তি স্যাটেলাইট যোগ হওয়া প্রতিষ্ঠানটির দ্রুত মহাকাশে যাওয়ার ক্ষমতার ইঙ্গিত দেয়। এক বিবৃতিতে রকেট ল্যাব প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী পিটার বেক বলেন, “বিশ্ব এখন নতুন কিছুর দিকে এগোচ্ছে। ইলেকট্রন রকেট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে মহাকাশে দ্রুত এবং নির্ভরতার সঙ্গে প্রবেশের বিষয়টি এখন ছোট স্যাটেলাইটগুলোর জন্য বাস্তবতা।” ইলেকট্রন রকেটে ‘ড্র্যাগ সেইল’ নামের প্রযুক্তিও রয়েছে। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে পুরানো অকেজো স্যাটেলাইটগুলো পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে টেনে আনা হবে। বায়ুমণ্ডলে এগুলো ধ্বংস হয়ে কক্ষপথের আবর্জনা কমাবে। রকেট ল্যাবের রকেটের ক্ষেত্রে স্পেসএক্স এবং ব্লু অরিজিনের মতো কোনো ল্যান্ডিং ব্যবস্থা নেই। তবে, প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীন সূত্রের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ইলেকট্রন রকেটে ৩ডি প্রিন্টেড ইঞ্জিন এবং ব্যাটারিচালিত ফিউয়েল পাম্প ব্যবহার করা হয়েছে। ডিসেম্বরে ইলেকট্রন রকেটে করে নাসা’র ইলানা ১৯ মিশনের ১০টি কিউবস্যাট পাঠানোর কথা রয়েছে রকেট ল্যাবের।

বাংলাদেশে ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে আয়ের সুযোগ চালু

বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক বাংলাদেশি ব্যবহারকারীদের জন্য আয়ের সুযোগ উন্মোচিত করেছে। এখন থেকে ফেসবুক পেজে মানসম্মত ভিডিও পোস্ট করে অর্থ আয় করতে পারবেন ব্যবহারকারী ও সৃজনশীল নির্মাতারা। ০৭ নভেম্বর ২০১৮ তারিখ ফেসবুকের নিজস্ব সাইটে এক ব্লগ পোস্টে আনুষ্ঠানিকভাবে এ সুবিধা চালুর ঘোষণা দেওয়া হয়। মূলত ফেসবুক পেজে ভিডিও পোস্টে বিজ্ঞাপন দেখানোর ফিচার ‘অ্যাড ব্রেকস’ চালুর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা আয়ের সুযোগ পাবেন। যেসব ভিডিও ফেসবুকের শর্ত পূরণ করতে পারবে, শুধু ওইসব ভিডিওতে অ্যাড ব্রেকস ফিচার যোগ করা যাবে। অ্যাড ব্রেকস চালু হলে ইউটিউব ও গুগলের মতোই ভিডিও চলাকালে বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হবে। আর এ বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে ফেসবুকের আয়ের একটি অংশ পাবেন সংশ্নিষ্ট ব্যবহারকারী। অ্যাড ব্রেকস একাউন্ট এপ্রুভ এর নিয়মঃ তবে ফেসবুক প্রোফাইল থেকে নয়; কেবল পেজ থেকে এ সুবিধা পাওয়া যাবে। ফেসবুক পেজ থেকে আয়ের যোগ্য হতে হলে নূ্যনতম ১০ হাজার ফলোয়ার থাকতে হবে। পেজে বিগত ৬০ দিনে নূ্যনতম তিন মিনিট দৈর্ঘ্যের এমন একটি ভিডিও থাকতে হবে, যা কমপক্ষে ৩০ হাজার ভিউ হয়েছে এবং প্রত্যেকে অন্তত এক মিনিট সময় নিয়ে ভিডিওটি দেখেছেন। এসব শর্ত পূরণ হলেই কেবল ভিডিওটিতে বিজ্ঞাপন বসিয়ে আয় করা যাবে। বাংলার পাশাপাশি বিশ্বের আরও নয়টি ভাষায় সুবিধাটি চালু করেছে তারা। ভাষাগুলো হচ্ছে- আরবি, ইংরেজি, ফ্রেন্স, জার্মান, মালয়, পর্তুগিজ, স্প্যানিশ, তাগালগ ও থাই। ফেসবুক জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৩২টি দেশ প্রাথমিকভাবে এ সুবিধার আওতায় এসেছে। চলতি বছরের শেষ নাগাদ আরও কয়েকটি দেশে এ সুবিধা চালু হবে। ফেসবুক জানিয়েছে, বাংলাদেশি ব্যবহারকারীরা ফেসবুকে বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় ভিডিও আপলোড করতে পারবেন। প্রকাশক ও নির্মাতারা যখন অ্যাড ব্রেকসের জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন, সেই মুহূর্তেই তাদের আপলোড করা ভিডিওতে অ্যাড চালু করা যাবে। এ ছাড়াও যোগ্য হওয়ার পর ফেসবুক পেজগুলোতে একসঙ্গে একাধিক ভিডিও আপলোড করে ভিউ বাড়িয়ে বেশি আয় করতে পারবেন। ‘অ্যাড ব্রেকস’ যোগ্যতা অর্জন ও ব্যবস্থাপনা এবং ন্যায্য অর্থ উপার্জন নির্ভর করবে কনটেন্টের ওপর। অ্যাড ব্রেকস সুবিধা যাচাই করতে fb.me/joinadbreaks, Creator Studio ঠিকানায় ঢুঁ মারতে পারেন। এখানে রয়েছে ফেসবুকের যোগ্য প্রকাশক ও নির্মাতাদের অ্যাড ব্রেকের মাধ্যমে আয় নিশ্চিত করতে প্রাথমিক গাইডলাইন। বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ভাষা হিসেবে বাংলাভাষীদের জন্য নতুন এ ফিচার চালু হওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন ফেসবুক ব্যবহারকারী ও তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা। এ সম্পর্কে সফল ফ্রিল্যান্সার ও ইন্টারনেট মার্কেটার আল আমীন কবির বলেন, বিশ্বব্যাপী সৃজনশীল ভিডিও নির্মাতাদের আয়ের উৎস ছিল ইউটিউব। লাখো তরুণ ইউটিউবের জন্য ভিডিও তৈরি করেই আয় করছেন হাজার হাজার ডলার। ফেসবুক ভিডিও মোনেটাইজেশন চালু করায় এসব নির্মাতার জন্য নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। দেশে ইউটিউবের চেয়ে ফেসবুকের ব্যবহারকারী বেশি হওয়ায় আমাদের সৃজনশীল নির্মাতারা এখন আর্থিকভাবে বেশি লাভবান হবেন।

The U.S. Navy Has Forgotten What It’s Like to Fight

The U.K.'s defeat at Jutland is a reminder of how a victorious force can get lazy. A painting of the World War I Battle of Jutland shows the sinking hit of the British battlecruiser HMS Indefatigable shortly before its explosion on May 31, 1916. (Willy Stöwer/ullstein bild via Getty Images) ar imagination remembers World War I as a tale of trenches, mud, rats, and barbed wire. But the grinding ground war between the entrenched armies in France wasn’t the only conflict. In the east, Russia and the Central Powers fought a war of movement over vast plains. In the south, Italian and Austro-Hungarian troops froze in the white war of the mountains. On the periphery of Europe, Mustafa Kemal Ataturk frustrated the Allied thrust at Gallipoli, while far away German cruisers wreaked havoc along the South American coast. If there was one thing shared in all these theaters, it was a leadership struggling to comprehend how quickly war had changed, and to reconcile the lessons they’d been taught with the grim realities of the ground. For most, it was a drawn-out education. But for the United Kingdom’s Royal Navy, which had assumed it would win the glory it saw as its birthright, it was a single sharp shock—one with lessons that the U.S. Navy should be heeding today. The Great War’s maritime battle has much to teach a U.S. Navy that has faced no peer in battle since World War II, and not even the prospect of an enemy since the Soviet Navy’s demise in 1991. The U.S. Navy has fallen into some of the same vices that bedeviled the Royal Navy by the turn of the 20th century, and that were exposed at the Battle of Jutland in 1916. The Royal Navy had been anticipating a clash with the German Imperial Navy since the beginning of the war, in the confident knowledge that it would prevail. But at Jutland, off Denmark’s North Sea coast, the upstart German High Seas Fleet gave worse than it got against Britain’s Grand Fleet. The battle was inconclusive, but for an Admiralty that took British victory as the natural state of affairs, that was as bad as losing. Prewar British policy had been that the navy should be able to take on its two largest competitors at the same time. Yet so effective were German gunners, and so inept British maneuvering, that Battlecruiser Fleet commander Vice Adm. Sir David Beatty quipped: “There seems to be something wrong with our bloody ships today.” That blood was quite literal; the British lost 14 ships and more than 6,000 men—double the price the Germans paid. There was, indeed, something wrong with the bloody ships, but the Grand Fleet’s woes were more cultural than material. Ship design was one problem; handling was a worse one. Since the Napoleonic Wars a century beforehand, Royal Navy commanders had taken to scripting out fleet movements in minute detail. The Admiralty published signal books explaining how: The signals crew in a flagship would encode an order from the admiral in a complex series of signal flags, hoist the flags up the yardarm on ropes, wait for signal crews on other ships to read and decode the message, then execute the order by hauling down the flags. This system sounds awfully intricate for saltwater surroundings, and so it was; its efficacy was dubious even during peacetime maneuvers. Fleets mainly consisted of steam-powered surface ships whose boilers burned coal or thick oil. They belched forth black smoke, sometimes deliberately made by skippers to obscure their movements. Inadvertent smoke, hazy skies, or winds that twisted flags could blind the fleet just as easily, disrupting the nautical choreography that gladdened admirals’ hearts.

আইফোন কিনতে বাথটাব ভরা কয়েন নিয়ে হাজির

অ্যাপলের বাজারে আনা আইফোনের মধ্যে এক্সএস ও এক্সএস ম্যাক্স সবচেয়ে দামি দুটি মডেল। এ দুটি মডেলের আইফোন কেনার শখ আছে অনেকেই। বিক্রেতারাও আশা করছেন, এ ফোন ক্রেতাদের আকর্ষণ করবে। কিন্তু ক্রেতা যদি আইফোন কেনার জন্য বস্তাভর্তি কয়েন নিয়ে হাজির হন, তবে বিক্রেতা বিরক্ত হতেই পারেন। সম্প্রতি এমন এক ঘটনা ঘটেছে রাশিয়ায়। আইফোন এক্সএস (২৫৬ জিবি) কিনতে সেখানকার একটি অনুমোদিত আইফোন বিক্রির দোকানে এক ক্রেতা বাথটাব ভরা কয়েন নিয়ে হাজির হন। ওই বাথটাবে এক লাখ রুবল ছিল। রাশিয়ায় ২৫৬ জিবি স্টোরেজ–সুবিধার আইফোন এক্সএস মডেলের দাম এক লাখ রুবল। ক্রেতাকে অবশ্য ফিরিয়ে দেননি দোকানের কর্মীরা। তাঁরা ওই বাথটাব ভরা রুবল গুনতে শুরু করেন। কয়েন গোনা শেষ হলে তারপর ওই ক্রেতাকে আইফোন বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ফোন এরেনার খবরে জানানো হয়। অনেকেই নতুন আইফোনের বেশি দামের কারণে কিস্তিতে অর্থ পরিশোধের দিকে যান। কিন্তু কেউ কেউ নতুন আইফোন কিনতে এভাবেই অর্থ জমিয়ে রাখেন। এ ঘটনা অবশ্য ২০১২ সালের আরেকটি ঘটনা মনে করিয়ে দিতে পারে। অ্যাপলের পেটেন্টভঙ্গের অভিযোগে স্যামসাংয়ের ১০০ কোটি ডলার জরিমানা হয়েছিল। ওই সময় খবর রটে, জরিমানার অর্থ পরিশোধে পাঁচ ট্রাক ৫ সেন্ট কয়েন অ্যাপলের সদর দপ্তরে পাঠিয়েছিল স্যামসাং। তবে খবরটি ভুয়া ছিল। যাঁরা এ ধরনের কয়েন জমিয়ে আইফোন কেনার কথা ভাবছেন, তাঁর আগে দোকানে গিয়ে কয়েন নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে নেবেন। তা না হলে পণ্ডশ্রম হতে পারে।

৪১৭ কোটি টাকার গোলাপি হীরা!

সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় নিলামে গোলাপি রঙের বড়সড় একটি হীরার দাম ৫০ মিলিয়ন ডলার উঠেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর দাম ৪১৭ কোটি ২৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। গতকাল ক্রিস্টি’স নিলাম প্রতিষ্ঠানে পাঁচ মিনিটের নিলামে ১৮ দশমিক ৯৬ ক্যারেটের গোলাপি রঙের হীরের খণ্ডটির এই দাম ওঠে। ক্যারেটের হিসাবে বিক্রির দিক দিয়ে এই দাম আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। সিএনএনের খবরে জানানো হয়, গতকাল ক্রিস্টি’স নামের নিলাম প্রতিষ্ঠানে পাঁচ মিনিটের নিলামে ১৮ দশমিক ৯৬ ক্যারেটের গোলাপি রঙের হীরা খণ্ডটির এই দাম ওঠে। ক্যারেট হিসেবে বিক্রির দিক দিয়ে এই দাম আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। ক্রিস্টি’স ইন্টারন্যাশনালের অলংকার বিভাগের প্রধান রাহুল কাদাকিয়া বলেন, হীরাটি যুক্তরাষ্ট্রের বিলাসবহুল ব্র্যান্ড হ্যারি উইনস্টন কিনে নিয়েছে। তারা গোলাপি হীরাটির নতুন নাম দিয়েছে ‘উইনস্টন পিংক লিগেসি’। কাদাকিয়া জানান, এটা খুবই বিশেষ ধরনের হীরা। গোলাপি হীরার আকার ও রঙে এটা সবচেয়ে ভালোগুলোর একটি। এই হীরার ক্যারেটপ্রতি দাম বিক্রির দিক দিয়ে বিশ্বরেকর্ড গড়েছে। ‘পিংক লিগেসি’কে রঙের উজ্জ্বলতার দিক দিয়ে সর্বোচ্চ মানের বলা হচ্ছে। লাখের মধ্যে একটি এমন মানের হীরা পাওয়া যায়। এই হীরাটি আকারের দিক দিয়েও বিরল। ১০ ক্যারেটের বেশি হীরার কথা প্রায় শোনাই যায় না। এই হীরার সবশেষ মালিক কে ছিলেন, তা জানে না ক্রিস্টি’স। তবে এটা একসময় ধনাঢ্য ব্যবসায়ী ওপেনহেইমের পরিবারে ছিল। তিন প্রজন্ম পর্যন্ত ওই পরিবার ডি বিয়ার্স নামে হীরার খনির প্রতিষ্ঠান চালিয়েছে। ২০১১ সালে তাঁরা প্রতিষ্ঠান থেকে তাঁদের অংশীদারত্ব বিক্রি করে দেন। গোলাপি হীরার মধ্যে এর আগে গত বছরের এপ্রিলে ৫৯ দশমিক ৬ ক্যারেটের ‘পিংক স্টার’ নামের একটি হীরা সবচেয়ে বেশি দামে বিক্রি হয়। হংকংয়ে সোদাবাই’সের নিলামে সেটির দাম উঠেছিল ৭১ দশমিক ২ মিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫৯৪ কোটি ২১ লাখ ৭৪ হাজার টাকা)। এরপর গত বছরের নভেম্বরে হংকংয়ে ক্রিস্টি’সের নিলামে ১৫ ক্যারেটের ‘পিংক প্রমিজ’ বিক্রি হয় সাড়ে ৩২ মিলিয়ন ডলারে। ওই হীরাটি ওই সময় ক্যারেটপ্রতি রেকর্ড দামে বিক্রি হয়। প্রতি ক্যারেটের দাম পড়ে ২ দশমিক ১৭৬ মিলিয়ন ডলার (১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকার বেশি)। আর ‘পিংক লিগেসি’ সেই রেকর্ড ভেঙে এবার প্রতি ক্যারেট ২ দশমিক ৬৩৭ মিলিয়ন ডলারে (২২ কোটি ৭৭ হাজার টাকার বেশি) বিক্রি হয়েছে।

Tuesday, November 13, 2018

ইন্টারনেট কি বানাচ্ছে আপনাকে? সুপারহিউম্যান নাকি সুপারফ্রীক?

ইন্টারনেট ছাড়া আমরা এখন সম্ভবত এক পা ও সামনে আগাতে পারি না। আমাদের জীবনে এমন কোন ক্ষেত্র নেই যেখানে ইন্টারনেটের প্রয়োজন নেই। খাবার-পোশাক থেকে শুরু করে চাকরি-ব্যবসা এমনকি শিক্ষা পর্যন্ত সকল ক্ষেত্রেই আমরা হয়ে আছি ইন্তারনেট নির্ভর। সত্যি কথা বলতে আমরা হয়ে আছি অতি-ইন্টারনেট নির্ভর। কিছুদিন পর অবস্থা না এমন হয়ে যায় যে ইন্টারনেটের সাহায্য ছাড়া আমরা খেতে পারব না কিংবা গোসল করতে পারব না 😜😜😜। এমন মানুষ এখন অহরহই দেখা যায় যে সারাদিনই অনলাইনে থাকে অর্থাৎ ২৪ ঘন্টার মাঝে ঘুমানো আর খুব প্রয়োজনীয় কিছু কাজ বাদে এরা অনলাইন থেকে যায় না। ইন্টারনেটের প্রতি এমন নির্ভরশীলতার কারণে আমরা প্রভাবিত হচ্ছি ইন্টারনেট দ্বারা এবং ইন্টারনেট থেকে। প্রযুক্তির অভিনব সব আবিষ্কারের কারণে নতুন প্রজন্মের মানুষেরা ইন্টারনেটের প্রতি আর বেশি মাত্রায় নির্ভলশীল হয়ে পড়ছে। কারণ, নতুন নতুন সব প্রযুক্তি পণ্য বানানোই হচ্ছে ২৪ ঘন্টা ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ করার জন্য। ইন্টারনেট অফ থিংস নামের নতুন টেক-বিপ্লবটি এর জন্য দায়ী। ইন্টারনেটের প্রতি নির্ভরশীলতা অবশ্যই ক্ষতিকর। আবার ইন্টারনেট ব্যবহার থেকে উপকারও আছে অনেক। কিন্তু ইন্টারনেট থেকে উপকার পেতে হলে অবশ্যই ইন্টারনেটের ব্যবহারকে করতে হবে পরিমিত। জ্বী হ্যাঁ, ইন্টারনেট ব্যবহারে আপনার মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, পেতে বাধ্য। স্বাভাবিক দৃষ্টিতেই বোঝা যায় বই পড়ার থেকে ইন্টারনেটে সার্ফিং করা অনেক বেশি জটিল। কোন একটি সুনির্দিষ্ট তথ্য খুঁজে পেতে আমাদের অবশ্যই সুচিন্তিত কীওয়ার্ড লিখে সার্চ করতে হয়। প্রয়োজন হয় মস্তিষ্কের কাজের। একটা গবেষণা করা হয় মধ্যবয়স্ক এবং বৃদ্ধদের মাঝে, তাদের একটি সুনির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ করতে বলা হয়। তখন করা একটি ব্রেন স্ক্যান থেকে দেখা যায় সাধারণ মানুষদের তুলনায় তাদের মস্তিষ্ক সার্চ করার সময় বেশি কার্যক্ষম ছিল। পরবর্তীতে তাদেরকে এক সপ্তাহ প্রতিদিন এক ঘন্টা করে ইন্টারনেটে তথ্য খুঁজে বের করতে বলা হয়। এবং এক সপ্তাহ পরের রিপোর্টে ইন্টারনেট ব্যবহার করায় তাদের মস্তিষ্ক ছিল সাধারণত যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন না তাদের থেকে কয়েকগুণ বেশি কার্যকরী। এই গবেষণা থেকে প্রমাণিত হয় ইন্টারনেট সার্ফিং আমাদের শর্ট-টার্ম মেমোরি এবং দ্রুত সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা বাড়ায়। তাই বলা যায় ইন্টারনেট ব্যবহার আমাদের মস্তিষ্ককে আরো বেশি কার্যক্ষম করে তুলে। বাড়িয়ে তুলে চিন্তা করার ক্ষমতা এবং দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবার ক্ষমতা। ইন্টারনেট আমদের করে দিয়েছে পৃথিবীর সবার সামনে নিজেকে প্রমাণ করার সুযোগ। ফেসবুক, টুইটারের মত সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে আমরা সবাই চাই বেশি বেশি ফলোয়ার, লাইক, টিউমেন্ট এবং শেয়ার। আর এ সব কিছু পাবার জন্য অবশ্যই ভাল কিছু করতে হবে। কোন একটি স্ট্যাটাসে বেশি লাইক পাবার জন্য আমাদের স্ট্যাসটি অবশ্যই স্ট্যান্ডার্ড হতে হবে, মানুষ পছন্দ করবে এমন কিছু হতে হবে। একটি ছবির ক্ষেত্রেও একই কথা খাটে ছবিটিকে হতে হবে আকর্ষনীয়, সুন্দর এবং গ্রহণযোগ্য। আর এসব কিছু করার জন্য আমাদের চিন্তা করতে হবে, নিজের মেধা দিয়ে নতুন ধরনের সব ইউনিক জিনিস করতে হবে। ইন্তারনেটে আবার অনেকে গল্প লিখেন, কবিতা লিখেন, ফটোগ্রাফি করেন, প্রতিবেদন প্রকাশ করেন এমন সব কিছুতেই থাকতে হয় ভালো কিছু, নতুন কিছু যাতে মানুষ তার প্রতি আকৃষ্ট হয়। আর ভাল এবং নতুন কিছু করার চেষ্টা বাড়ায় আমাদের সৃজনশীলতা। কোটি মানুষের সামনে নিজেকে আলাদা ভাবে তুলে ধরার এবং সবার মাঝে পরিচিতি পাবার আশা থাকে সবার মাঝেই। আর ইন্টারনেটের মাধ্যমে সেটা করার জন্যই আমাদের হতে হয় সৃজনশীল এবং অনন্য।

যুক্তরাষ্ট্রে স্কলারশিপ, বছরে পাবেন ১৫ লাখ টাকা!

যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত জর্জিয়া কলেজ ২০১৯ সাল মেয়াদে বিপুল সংখ্যক বিদেশী শিক্ষার্থীকে স্কলারশিপ দিচ্ছে। প্রতিবছর কলেজটি ১০০ বিদেশী শিক্ষার্থীকে বৃত্তি প্রদান করে থাকে। তবে আগামী বছর এই হার অন্যান্য বারের তুলনায় বেশি হবে বলে জানিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। সম্প্রতি এক সার্কুলারে আগামী বছরের ফল সিজনে ৩০ জন বিদেশী শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। যাদের প্রত্যেককে বছরে ১৮ হাজার ৭০০ মার্কিন ডলার (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১৫ লাখ) প্রদান করা হবে। একাডেমিক মেধা এবং একটি পোর্টফোলিও এর ওপর ভিত্তি করে এই বৃত্তি দেয়া হবে যা জর্জিয়ার কলেজ ক্যাম্পাসে আন্তর্জাতিকীকরণের প্রক্রিয়ায় কোন শিক্ষার্থী কীভাবে অবদান রাখতে পারে তা প্রমাণ করবে। স্কলারশিপটি পেতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের আগামী পহেলা ফেব্রুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে বলা হয়েছে। এছাড়া বিস্তারিত জানতে ভিজিট করা যাবে http://gcsu.edu/global এ। ১৮৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত জর্জিয়া কলেজ যুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া স্টেটের রাষ্ট্রীয়ভাবে মনোনীত একমাত্র পাবলিক লিবারেল আর্টস ইউনিভার্সিটি। আটলান্টা থেকে সড়ক পথে দুই ঘন্টারও কম দূরত্বে দক্ষিণাঞ্চলীয় মনোরম ও ঐতিহ্যবাহী মিলডভিলে এর অবস্থান। উচ্চতর ক্যারিয়ার গঠনে নিজস্ব ক্যাম্পাস ছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনলাইনে চার বছর মেয়াদী স্নাতক এবং বিভিন্ন ধরনের প্রোফেশনাল স্টাডি করা যাবে এখানে।

প্রশিক্ষণ পাবে এক লাখ বেকার

সরকারের সেইপ প্রকল্পের আওতায় এক লাখ বেকারকে বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং (বিপিও) বিষয়ে বিনা মূল্যে প্রশিক্ষণ দেবে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কল সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং (বাক্য)। প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলবে ২০৩০ সাল পর্যন্ত। বাংলাদেশ সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে স্কিলস ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রগ্রামের (সেইপ) আওতায় বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিংয়ের (বিপিও) পাঁচ বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেবে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কল সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং (বাক্য)। এতে মোট এক লাখ বেকার প্রশিক্ষণ পাবে। এরই মধ্যে প্রথম পর্যায়ে ২০১৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত পাঁচ হাজার ৭৮৪ জন প্রশিক্ষণ পেয়েছেন। দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ১১ হাজার জন প্রশিক্ষণ পাবেন। এ প্রকল্প চলমান থাকবে ২০৩০ পর্যন্ত। ঢাকার ১৭টি, চট্টগ্রাম ও যশোরের একটি করে প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এ প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। কেন এই প্রশিক্ষণ সেইপ প্রকল্পের বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কল সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিংয়ের (বাক্য) প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের প্রধান সমন্বয়কারী মো. মাহতাবুল হক বলেন, বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিং খাতে দেশে দক্ষ জনবল তৈরিই মূল লক্ষ্য। আউটসোর্সিং খাতের বড় একটা বাজার রয়েছে। মূলত সেটিকে লক্ষ্য রেখে দক্ষ কর্মী গড়ে তুলতে এ উদ্যোগ। এ খাতের একজন দক্ষ কর্মী শুধু দেশে নয়, দেশের বাইরেও কাজের সুযোগ পাবে। বিষয়, মেয়াদ ও যোগ্যতা দ্বিতীয় পর্যায়ে আড়াই মাস মেয়াদি প্রফেশনাল কাস্টমার সার্ভিস কোর্সটিতে প্রশিক্ষণ পাবে আট হাজার ২০০ জন। প্রফেশনাল ব্যাক অফিস সার্ভিস কোর্সের মেয়াদও আড়াই মাস। এ বিষয়ে প্রশিক্ষণ পাবে এক হাজার ৭০০ জন। দুই মাস মেয়াদি প্রফেশনাল ডিজিটাল কনটেন্ট ম্যানেজমেন্ট বিষয়ে প্রশিক্ষণ পাবে ৪০০ জন। তিন মাস মেয়াদি ফাইন্যান্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টিং আউটসোর্সিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ পাবে ৩০০ জন। আড়াই মাস মেয়াদি মেডিক্যাল স্কাবিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ পাবে ৪০০ জন। সব বিষয়ে প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতা চাওয়া হয়েছে ন্যূনতম স্নাতক বা চার বছরমেয়াদি ডিপ্লোমা। বয়সসীমা ১৮ থেকে ৪৫ বছর। আবেদন যেভাবে আবেদন ফরম পাওয়া যাবে বাক্যর ওয়েবসাইটে (www.bacco.org.bd)। বাক্য মনোনীত ১৯টি প্রতিষ্ঠান থেকে আবেদন ফরম সংগ্রহ ও জমা দেওয়া যাবে। কোন প্রতিষ্ঠান থেকে কী কী বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে তা জানা যাবে ওয়েবসাইটে। সরাসরি অফিসে গিয়েও জানা যাবে দরকারি তথ্য। মনোনীত প্রতিষ্ঠানের নাম ও ঠিকানা বাক্যর ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। আবেদন ফরম পূরণ করে পাসপোর্ট আকারের দুই কপি ছবি, চারিত্রিক সনদপত্র, জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি ও শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের সত্যায়িত কপিসহ জমা দিতে হবে। প্রার্থী নির্বাচন যেভাবে তিন মাস পর পর ভর্তি নেওয়া হয়। অফিস চলাকালে নির্ধারিত প্রতিষ্ঠানে হাতে হাতে, ডাকযোগে বা ই-মেইল করে আবেদনপত্র পাঠানো যাবে। খামের ওপর বিষয়ের নাম উল্লেখ করতে হবে। আবেদন যাচাই-বাছাই করে ডাকা হবে মৌখিক পরীক্ষার জন্য। মো. মাহতাবুল হক জানান, সাক্ষাত্কারের মাধ্যমে বাছাই করা হবে। তবে প্রতিষ্ঠানভেদে নেওয়া হতে পারে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা। সাক্ষাত্কারে শিক্ষাগত যোগ্যতা, কম্পিউটার জ্ঞান, উপস্থিত বুদ্ধিমত্তা, আচার-ব্যবহার, কেন প্রশিক্ষণ নিতে চায় জানতে চাওয়া হতে পারে। দেখা হতে পারে আউটসোর্সিং কাজের প্রতি আগ্রহ। অগ্রাধিকার পাবে বেকার, আদিবাসী, নারী, প্রতিবন্ধী ও দরিদ্র জনগোষ্ঠী। প্রার্থীকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। সেপ প্রজেক্টের অন্য কোনো প্রশিক্ষণে ভর্তি হলে বা আগে প্রশিক্ষণ নিলে আবেদন করা যাবে না। প্রশিক্ষণের ধরন বিপিও খাতের দক্ষ ও অভিজ্ঞ প্রশিক্ষকরা প্রশিক্ষণ দেবেন। থিউরিক্যাল এবং প্রাকটিক্যাল এই দুই পদ্ধতিতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। সপ্তাহে পাঁচ দিন ক্লাস হবে। সকাল, দুপুর ও বিকেলতিন শিফটে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রতি ব্যাচে ভর্তির সুযোগ পাবে ২৫ জন। মিলবে ভাতা ও চাকরি কোর্স শেষে প্রশিক্ষণার্থীদের মূল্যায়নের জন্য নেওয়া হবে পরীক্ষা। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে মিলবে সনদ। ৮০ শতাংশ উপস্থিতি থাকলে দৈনিক ১০০ টাকা হারে যাতায়াত ভাতা দেওয়া হবে। প্রশিক্ষণ নেওয়া ৬০ শতাংশ প্রশিক্ষণার্থীর চাকরির ব্যবস্থা করবে আয়োজকরা। তবে সবার চাকরি পাওয়ার বিষয়ে সহায়তা করে কর্তৃপক্ষ। খোঁজ জানবেন যেভাবে বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়। বাক্যর ওয়েবসাইটে এবং মনোনীত প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে ভর্তি তথ্য পাওয়া যাবে। বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে বাক্যর ওয়েবসাইটে (www.bacco.org.bd)। বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব কল সেন্টার অ্যান্ড আউটসোর্সিং (বাক্য), অ্যাপার্টমেন্ট বি-২, বাড়ি ৫৯, রোড-২৮, গুলশান-১, ঢাকা ঠিকানায় সরাসরি ও ০৯৬১৪৩৩৪৪৫৫ নম্বরে ফোন করেও জানা যাবে দরকারি তথ্য।

কবে আসবে ভাঁজ করা স্মার্টফোন?

আগামী বছরের মার্চ মাসে ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত স্মার্টফোন বাজারে আনতে পারে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান স্যামসাং। একই সময়ে স্যামসাং ৫জি–সমর্থিত গ্যালাক্সি এস১০ নামের একটি স্মার্টফোন বাজারে আনতে পারে বলে এ খাতের বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন। স্যামসাংয়ের মোবাইল বিভাগের প্রধান এ বিষয়ে ইঙ্গিত দিয়েছেন। দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদমাধ্যম ইয়োনহাপ এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের দিকে স্যামসাং তাদের এস১০ ফ্ল্যাগশিপ ফোন বাজারে ছাড়তে পারে। এরপর মার্চে বাজারে আনতে পারে গ্যালাক্সি এফ নামে ফোল্ডেবল স্মার্টফোন। ওই সময় ৫জি নেটওয়ার্ক–সমর্থিত এস১০–এর একটি সংস্করণ বাজারে আসতে পারে। ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত স্মার্টফোনের দাম বিষয়ে এখনো কিছু জানায়নি স্যামসাং কর্তৃপক্ষ। তবে প্রতিষ্ঠানটির ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো বলছে, নতুন স্মার্টফোনের দাম হতে পারে ১ হাজার ৭৭০ মার্কিন ডলার। সম্প্রতি স্যামসাং ইলেকট্রনিকসের প্রেসিডেন্ট ও মোবাইল বিভাগের প্রধান কোহ ডং-জিন বলেন, ২০১৯ সালের প্রথম দিকেই ভাঁজ করা ফোন আনবে স্যামসাং। শুরুতে ১০ লাখ ইউনিট ফোন বাজারে ছাড়া হতে পারে। ইয়োনহাপ তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেসে ফোল্ডেবল স্মার্টফোন দেখাতে পারে স্যামসাং। এ ফোনে ৫জি নেটওয়ার্ক সমর্থন করতে পারে। ৭ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় স্যামসাং ডেভেলপার্স কনফারেন্সে (এসডিসি ২০১৮) ইনফিনিটি ফ্লেক্স ডিসপ্লেযুক্ত নতুন স্মার্টফোনটি প্রদর্শন করে স্যামসাং। এ স্মার্টফোন ঘিরে প্রযুক্তি বিশ্বে অনেক দিন ধরেই গুঞ্জন ছিল। স্যামসাং জানিয়েছে, তাদের প্রথম প্রজন্মের ফোল্ডেবল বা ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত স্মার্টফোনে ইনফিনিটি ফ্লেক্স ডিসপ্লে ব্যবহৃত হবে। ভাঁজ করা স্মার্টফোনটি ট্যাবলেট হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। আবার ভাঁজ করে পকেটেও রাখা যাবে। এর আকার হবে ৭ দশমিক ৪ ইঞ্চি। তবে এটি ভাঁজ করার পর ৪ দশমিক ৬ ইঞ্চি মাপের স্মার্টফোন হিসেবে ব্যবহার করা যাবে। স্যামসাং যে ডিভাইসটি দেখিয়েছে, সেটি চূড়ান্ত নয়। স্যামসাংয়ের মোবাইল প্রোডাক্ট মার্কেটিং বিভাগের জ্যেষ্ঠ ভাইস প্রেসিডেন্ট জাস্টিন ডেনিসন বলেন, ‘চমৎকার একটি ডিভাইস দেখাতে যাচ্ছি, যা ভাঁজ করে রাখা যায়। এতে একটি কভার ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে, যা ফোন হিসেবে ব্যবহার করা যাবে, আবার ৭ দশমিক ৪ ইঞ্চি মাপের ট্যাবলেট ডিসপ্লে হিসেবেও কাজ করবে।

নৌবাহিনীতে বেসামরিক পদে চাকরি

বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে কমডোর সুপারিনটেনডেন্ট ডকইয়ার্ড, নিউমুরিং, চট্টগ্রামের অধীনে বেসামরিক পদে জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহীরা আগামী ২৫ নভেম্বর নির্ধারিত ঠিকানায় উপস্থিত থাকতে পারেন। প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ নৌবাহিনী বিভাগের নাম: কমডোর সুপারিনটেনডেন্ট ডকইয়ার্ড, নিউমুরিং, চট্টগ্রাম পদের নাম: হাইলি স্কিল্ড গ্রেড-১ ট্রেড: কার্পেন্টার পদসংখ্যা: ০১ জন শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি/এইচএসসি/সমমান অভিজ্ঞতা: ০১-০৩ বছর বেতন: ৯,৭০০ টাকা পদের নাম: হাইলি স্কিল্ড গ্রেড-২ ট্রেড: ডিজেল ফিটার পদসংখ্যা: ০১ জন শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি/এইচএসসি/সমমান অভিজ্ঞতা: ০২-০৬ বছর বেতন: ৯,৩০০ টাকা

Monday, November 12, 2018

A Brief History of Time

For the biographical film on Stephen Hawking, see A Brief History of Time (film). A Brief History of Time: From the Big Bang to Black Holes is a popular-science book on cosmology (the study of the universe) by British physicist Stephen Hawking.[1] It was first published in 1988. Hawking wrote the book for nonspecialist readers with no prior knowledge of scientific theories. Author:Stephen Hawking Country: United Kingdom Language: English Subject:Comsology Publisher:Bantam Dell Publishing Group Publication date:1988 Media type:Print (Hardcover and Paperback) Pages:256 ISBN 978-0-553-10953-5 OCLC 39256652 Dewey Decimal 523.1 21 LC Class QB981 .H377 1998 Followed by Black Holes and Baby Universes and Other Essays In A Brief History of Time, Hawking writes in non-technical terms about the structure, origin, development and eventual fate of the universe, which is the object of study of astronomy and modern physics. He talks about basic concepts like space and time, basic building blocks that make up the universe (such as quarks) and the fundamental forces that govern it (such as gravity). He writes about cosmological phenomena such as the Big Bang and black holes. He discusses two major theories, general relativity and quantum mechanics, that modern scientists use to describe the universe. Finally, he talks about the search for a unifying theory that describes everything in the universe in a coherent manner. The book became a bestseller and sold more than 10 million copies in 20 years.[2] It was also on the London Sunday Times bestseller list for more than five years and was translated into 35 languages by 2001

UPDATE 1-China Oct rare earth exports slump to 3-year low

* China's Oct rare earth exports at 3,100 tonnes -customs * Monthly total is lowest since Sept 2015 -Eikon data * Volatile exports could reach new highs in Dec -analyst (Updates throughout) By Tom Daly BEIJING, Nov 8 (Reuters) - China's exports of rare earths fell by 37.4 percent from the previous month to their lowest in more than three years in October, according to customs figures released on Thursday and Refinitiv Eikon data. The world's largest producer of rare earth minerals, a group of 17 elements used in electric vehicles and consumer electronics, shipped 3,100 tonnes last month, versus 4,950 tonnes in September, the General Administration of Customs said. The exports were down 10.6 percent year-on-year and marked the lowest monthly total since 3,033 tonnes were shipped overseas in September 2015, according to Refinitiv Eikon. "China's rare earth exports are volatile and cyclical, with October being a traditionally slow period for the market as a whole," Ryan Castilloux, managing director of research firm Adamas Intelligence, said by email. China's Ministry of Industry and Information Technology said last month that a low rare earth output quota for the second half of 2018, which sparked fears of supply restrictions, was due to an unusually high quota for the first half. The ministry launched on the same day a one-month nationwide crackdown on illegal rare earth mining in China. China's key export market the United States had in July threatened to slap import tariffs on rare earth elements, as part of a trade dispute between the world's top two economies, before removing them from a revised tariff list published in September. Castilloux noted that exports remain 3 percent higher year-to-date and expects them to "gain a few more points as buyers commence re-stocking before year-end." For January-October, rare earth shipments were up 2.7 percent year-on-year at 43,080 tonnes, customs said. "While October exports are at multi-year low levels, we saw record high export levels in February, June and September of this year that will offset last month's lull," Castilloux said. "We expect December export levels to reach new heights, coming in somewhere between 5,500 to 6,000 tonnes." (Reporting by Tom Daly; Additional reporting by Gavin Maguire in SINGAPORE; Editing by Tom Hogue)

ঢাকায় আঁকিয়েদের নতুন উৎসব ইংকটোবার

অনেক মানুষের মুখাবয়বের মাঝে কালো কালিতে লেখা, ‘আমি তো সস্তা! আপনার দাম কত?’ এর পাশে আঁকা চিত্রে আবার অনেক মানুষের মাথায় বাক্স পরানো। আছে সড়কে শিক্ষার্থীদের বাসের নিচে চাপা পড়ার ঘটনার ছবিও। এই তিনটি চিত্রকর্ম দিয়ে আঁকিয়ে বোঝাতে চেয়েছেন, দেশীয় শিক্ষাব্যবস্থায় সবার মাথায় একই শিক্ষা ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সবার চিন্তাটাও ‘সস্তা’ হয়ে যাচ্ছে। ব্যতিক্রম উদ্যোগ কম দেখা যাচ্ছে। যার একটি উদাহরণ পরিবহনব্যবস্থা। আঁকিয়ে বলছেন, ‘সস্তা’ চিন্তা দিয়ে যুগের পর যুগেও পরিবহনব্যবস্থার পরিবর্তন হবে না। এই চিত্রকর্মগুলোর আঁকিয়ে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের শিক্ষার্থী ঐশিক জাওয়াদ। তিনি বলছিলেন, শুধু কালো কালি দিয়ে আঁকা হয়েছে এই চিত্রগুলো। এমন চিত্রে অন্তর্নিহিত অর্থ থাকতেও পারে, না-ও পারে। কালো কালি আর তুলি দিয়ে আঁকা বিভিন্ন আঁকিয়ের এমন ১৩৫টি চিত্রকর্ম নিয়ে ঢাকায় প্রথমবারের মতো আয়োজন করা হয়েছে প্রদর্শনীর। নাম, ‘ইংকটোবার বাংলাদেশ ২০১৮’। ধানমন্ডির মাইডাস সেন্টারের ইএমকে সেন্টারে প্রদর্শনীটির আয়োজন করেছে কার্টুন পিপল নামের একটি দল। ইংকটোবার হলো অনলাইনে আঁকার প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতার জন্য ছবি আঁকতে হয় কেবল কালো কালি দিয়ে। সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে শেয়ার করতে হয়। ২০০৯ সালে যেটির শুরু করেছিলেন আমেরিকান কমিক বই আঁকিয়ে জ্যাক পার্কার। সে সময় অক্টোবর মাসজুড়ে শুধু কালি আর তুলি দিয়ে ৩১ দিনে ৩১টি ছবি আঁকার প্রতিযোগিতা শুরু করেন তিনি। অক্টোবর মাসের সঙ্গে মিলিয়ে এর নাম দেন ইংকটোবার। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণে পার্কারের এই প্রতিযোগিতা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। ২০১০ সাল থেকে বিভিন্ন দেশের আঁকিয়েরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া শুরু করেন। ঢাকায় এই প্রতিযোগিতার আয়োজক কার্টুন পিপল বলছে, বাংলাদেশে তিন-চার বছর ধরে আঁকিয়েরা নিজ উদ্যোগে এই ঘরানায় ছবি আঁকছেন। ২০১৭ সালে ছোট পরিসরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায় একটি প্রদর্শনীও হয়েছিল। কিন্তু বড় পরিসরে এবারই প্রথম আয়োজন। এর উদ্দেশ্য আঁকিয়েদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং নিয়ম মেনে ও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ছবি আঁকার চর্চা। কার্টুন পিপল হলো বাংলাদেশি আঁকিয়েদের একটি দল। এর প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ রাশাদ ইমাম প্রথম আলোকে বলেন, চলতি বছরের অক্টোবর মাসের প্রথম থেকে কার্টুন পিপল ইংকটোবার আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেয়। প্রদর্শনীর জন্য ফেসবুক গ্রপ ও ই-মেইলের মাধ্যমে আঁকিয়েদের চিত্রকর্ম জমা নেওয়া শুরু করে। সারা দেশ থেকে প্রায় এক হাজার চিত্রকর্ম জমা পড়ে। সেখান থেকে বাছাই করে সেরা ১৩৫টি চিত্রকর্ম ও ২৫টি স্কেচবুক নিয়ে প্রদর্শনী শুরু হয়েছে। প্রদর্শনীতে নির্বাচিত ছবি ছাড়াও বাকি চিত্র দেখানো হচ্ছে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে। সৈয়দ রাশাদ ইমাম বলেন, ‘এই উৎসব শুরুর সময় অনেকে মনে করেছিল, আমরা বিদেশি সংস্কৃতিতে চিত্র আঁকার চেষ্টা করছি। কিন্তু প্রদর্শনীর চিত্রে আমাদের শহুরে জীবনযাপন, দেশীয় সংস্কৃতির নানা উপাদান, নারী, তারুণ্যের ভাবনার দিকগুলোই উঠে এসেছে। বিশ্বায়নের যুগে পার্কারের আঁকার ধরনটা শুধু অনুসরণ করা হয়েছে।’ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য বিভাগের শিক্ষার্থী ভেনেসা কায়সারের চিত্র স্থান পেয়েছে প্রদর্শনীতে। ভেনেসা বলেন, বিভিন্ন মাধ্যমে ছবি আঁকলেও তিনি কালো কালি দিয়ে ছবি আঁকেন ছোটবেলা থেকে। কোনো কিছু আঁকার প্রাথমিক ধাপটাই হলো সাদাকালোতে আঁকা। এই ধাপে দক্ষতা আসার পরই তাতে রঙের ব্যবহার করা যায়। প্রদর্শনীটি শুরু হয়েছে ২ নভেম্বর। শেষ হবে ১৭ নভেম্বর। প্রতিদিন চলবে বেলা তিনটা থেকে রাত সাড়ে আটটা পর্যন্ত।

Black holes, galactic fountains and a Big Bang star: This week in space

A composite image showing the fountain-like flow of gas powered by the supermassive black hole in the central galaxy. CREDIT: ALMA, Tremblay et al.; NRAO/AUI/NSF, B. Saxton; NASA/Chandra; ESO/V The Parker Solar Probe is doing well despite its first close brush with the sun, 15 million miles from its surface, after going closer to our star than any spacecraft has gone. The Mars Curiosity rover just took a nice long drive along the Martian surface, its longest after a computer malfunction in September. And Opportunity, the other rover on Mars, is still sadly quiet. Galactic fountain This is one fountain you won’t want to play in, but it’s beautiful to behold. More than a billion light-years from Earth, a black hole at the center of the giant elliptical Abell 2597 galaxy draws in cold molecular gas and sprays it back out again in a jet or fountain-like fashion. Observations from the Atacama Large Millimetre/submillimetre Array of telescopes and the European Southern Observatory’s Very Large Telescope were published this week in The Astrophysical Journal. This process is doomed to repeat itself over and over. The cold gas falls into the black hole, igniting the black hole, and it launches jets of glowing plasma into space. But the plasma can’t escape the gravity of the galaxy, so it rains back down into the black hole. “Galaxy evolution can be pretty chaotic, and big galaxies like this tend to live hard and die young,” said Timothy Davis of Cardiff University’s School of Physics and Astronomy. “For the first time we have been able to observe the full cycle of a supermassive black hole fountain, that acts to regulate this process, prolonging the life of galaxies.” Black holes merge We know that galaxies merge to form larger galaxies, but for the first time, astronomers actually observed several pairs of galaxies as they came together. And they were able to see supermassive black holes at the centers of those galaxies come together to form one giant black hole. The research was published in the journal Nature this week. “Seeing the pairs of merging galaxy nuclei associated with these huge black holes so close together was pretty amazing,” said Michael Koss, a research scientist at Eureka Scientific. “In our study, we see two galaxy nuclei right when the images were taken. You can’t argue with it; it’s a very ‘clean’ result, which doesn’t rely on interpretation.” Archival images from the Hubble Space Telescope, as well as high-resolution images taken by the W. M. Keck Observatory’s adaptive optics system, provided the stunning first look. This is probably what will happen 4 billion years from now when our Milky Way galaxy merges with its neighbor the Andromeda galaxy. Death of a galaxy A neighboring dwarf galaxy called the Small Magellanic Cloud is just a fraction of the size of the Milky Way — and it’s losing the power it uses to form stars. Fine details provided by radio images from the Australian SKA Pathfinder telescope array, published in a Nature Astronomy study this week, show the galaxy’s demise as it loses gas. “Galaxies that stop forming stars gradually fade away into oblivion. It’s sort of a slow death for a galaxy if it loses all of its gas,” said Naomi McClure-Griffiths of The Australian National University’s Research School of Astronomy and Astrophysics. Eventually, astronomers believe, it will be eaten by the Milky Way. Flock of stars These stars are a bit of a wild duck. Meet the Wild Duck Cluster, where 2,900 stars live together. Astronomers thought open clusters of stars would contain only stars that come from the same generation. But the Wild Duck cluster has bright stars in different colors, which suggests they are different ages. Blue stars are typically younger, and red stars are usually older. But in a new study, the researchers realized that the open cluster is playing a trick on them. The way they’re rotating is causing them to appear as different ages and colors. Their rotation causes their wavelength to appear squished as one side of the star faces Earth, distorting the light they emit and making them appear blue or red. A star from a long, long time ago Astronomers have found what could be one of the universe’s oldest stars, which means it’s made of materials that were initially released from the Big Bang. The 13.5 billion-year-old star is tiny, with low mass and low metal content, which could be indicative of the very first stars ever born. The earliest stars would been full of elements like helium, hydrogen and lithium, producing heavier elements and spreading them throughout the universe as they exploded. This would allow later stars to have more metals and other elements. This star was found as an almost invisible secondary star in a binary star system. And if this old star can be observed, perhaps there are even older ones to be studied. “This star is maybe one in 10 million,” said Kevin Schlaufman, a Johns Hopkins University assistant professor of physics and astronomy. “It tells us something very important about the first generations of stars.

Sunday, November 11, 2018

পড়া মনে রাখার সহজ কৌশল

সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুগণ কেমন আছো সবাই? আমি আজকে তোমাদের জন্য একটি দারুন আর্টিকেল শেয়ার করছি যা তোমাদের অনেক উপকারে আসবে। অনেক ছাত্র/ছাত্রী রয়েছে যারা সারাদিন পড়েরও পড়া মনে রাখতে পারনা, ফলে হতাশায় ভূগতে থাক। তাই তোমাদের জন্য আমি সেরা ৬টি কৌশল শেখাচ্ছি যা, তোমাদের জীবনে অনেক উপকারে আসবে। তাহলে কৌলশ গুলো নিচের থেকে জেনে নাও- ১. বেশি করে পড়া এবং অনুশীলন করা- মস্তিকে যত বেশি ইনপুট দেয়া যায় ততই দীর্ঘস্থীয় হয়। আমাদের মস্তিক অস্থায়ী স্মৃতি তাই বেশি বেশি ইনপুট দেয়ার ফলে দীর্ঘস্থায়ী স্মতি হতে সাহায্য করে। অনুশীলন ও বেশি বেশি পড়ার কোন বিকল্প নেই। তাই নিজে একটি রুটিন তৈরি করে নাও যাতে তোমার পড়তে খুব সাহায্য করে। ২. পড়তে বসার আগে কিছু সময় হাঁটা- পড়তে বসার আগে যদি একটু যদি একটু সময় হাঁটা হাঁটি বা ব্যায়ম করা যায় তাতে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ব্যায়ম বা হাঁটা হাঁটির ফলে মস্তিষ্কে প্রায় ১০/১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। ৩. বইয়ের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করা- পড়তে বসার আগে বইয়ের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করতে হবে। তুমি যে বিষয় নিয়ে পড়তে চাও সেই বিষয়ের প্রতি একটু ভালো বাসা তৈরি করে নিতে হবে। এরপর পড়তে বস। সার্চ করুন টেকটিউনস জুড়ে.. জ্যাকেট ডেস্ক ল্যান্সার ইভেন্ট ADs Home জোসস ট্রেন্ডিং হট টপ ডিসকভার ADs by Techtunes tAds পড়া মনে রাখার সহজ কৌশল টিউন বিভাগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রকাশিত Level 0 প্রত্যয় বিশ্বাস সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুগণ কেমন আছো সবাই? আমি আজকে তোমাদের জন্য একটি দারুন আর্টিকেল শেয়ার করছি যা তোমাদের অনেক উপকারে আসবে। অনেক ছাত্র/ছাত্রী রয়েছে যারা সারাদিন পড়েরও পড়া মনে রাখতে পারনা, ফলে হতাশায় ভূগতে থাক। তাই তোমাদের জন্য আমি সেরা ৬টি কৌশল শেখাচ্ছি যা, তোমাদের জীবনে অনেক উপকারে আসবে। তাহলে কৌলশ গুলো নিচের থেকে জেনে নাও- ১. বেশি করে পড়া এবং অনুশীলন করা- মস্তিকে যত বেশি ইনপুট দেয়া যায় ততই দীর্ঘস্থীয় হয়। আমাদের মস্তিক অস্থায়ী স্মৃতি তাই বেশি বেশি ইনপুট দেয়ার ফলে দীর্ঘস্থায়ী স্মতি হতে সাহায্য করে। অনুশীলন ও বেশি বেশি পড়ার কোন বিকল্প নেই। তাই নিজে একটি রুটিন তৈরি করে নাও যাতে তোমার পড়তে খুব সাহায্য করে। ২. পড়তে বসার আগে কিছু সময় হাঁটা- পড়তে বসার আগে যদি একটু যদি একটু সময় হাঁটা হাঁটি বা ব্যায়ম করা যায় তাতে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ব্যায়ম বা হাঁটা হাঁটির ফলে মস্তিষ্কে প্রায় ১০/১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। ৩. বইয়ের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করা- পড়তে বসার আগে বইয়ের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করতে হবে। তুমি যে বিষয় নিয়ে পড়তে চাও সেই বিষয়ের প্রতি একটু ভালো বাসা তৈরি করে নিতে হবে। এরপর পড়তে বস। ADs by Techtunes tAds চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে, মানুষ কোন কিছুর প্রতি আকর্ষণ অনুভব করলে তা সহজেই মস্তিষ্কে মেমরি বা স্মৃতিতে রূপান্তরিত হয়ে যায় এবং তা স্মৃতিতে দীর্ঘস্থায়ী হয়। ৪. লিখে লিখে পড়ার চেষ্টা করা- তুমি যদি পড়ার সাথে লেখার অভ্যাস কর তাহলে দেখবে দ্রুত মুখস্ত হয়ে যাবে। পড়ার সাথে সাথে যদি লেখার অভ্যাস কর, তাতে কর ব্রেইনের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তুমি যখন লিখবে এবং পড়তে তখন সেই লেখাটি মেমরিতে স্থায়ীভাবে গেথে যায়। শুধু তাই না, পরীক্ষার সময়ও সেই প্রশ্নটি চোখের সামনে ভেঁসে উঠে। ৫. তুমি যা পড়েছে তা অন্যকে শেখাও: পড়া মনে রাখার এটি হচ্ছে দারুন উপায়। নিজে পড় এবং অন্যকে শেখাও। যখন তুমি অন্যকে তোমার মুখস্ত করা পড়াটি শেখাবে তখন সেই পড়াটি আবারও রিভাইস হয়ে যাবে। অন্যকে শেখানোর ফলে নিজের দক্ষতা প্রকাশ পায় ৬. পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো: একটি গবেষণায় পাওয়া গেছে, পড়া শোনার পাশাপাশি পর‌্যাপ্ত পরিমান ঘুমাতে হবে। পর‌্যাপ্ত পরিমান না ঘুমালে সেই ছাত্রের বুদ্ধির বিকাশ ঘটেনা। তই প্রতিদিন ৮ ঘন্টা করে ঘুমাতে হবে। যদি সময় পান তাহলে ঘুরে আসতে পারেন আমার নিচের ব্লগ সাইট থেকে। সার্চ করুন টেকটিউনস জুড়ে.. জ্যাকেট ডেস্ক ল্যান্সার ইভেন্ট ADs Home জোসস ট্রেন্ডিং হট টপ ডিসকভার ADs by Techtunes tAds পড়া মনে রাখার সহজ কৌশল টিউন বিভাগ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রকাশিত Level 0 প্রত্যয় বিশ্বাস সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুগণ কেমন আছো সবাই? আমি আজকে তোমাদের জন্য একটি দারুন আর্টিকেল শেয়ার করছি যা তোমাদের অনেক উপকারে আসবে। অনেক ছাত্র/ছাত্রী রয়েছে যারা সারাদিন পড়েরও পড়া মনে রাখতে পারনা, ফলে হতাশায় ভূগতে থাক। তাই তোমাদের জন্য আমি সেরা ৬টি কৌশল শেখাচ্ছি যা, তোমাদের জীবনে অনেক উপকারে আসবে। তাহলে কৌলশ গুলো নিচের থেকে জেনে নাও- ১. বেশি করে পড়া এবং অনুশীলন করা- মস্তিকে যত বেশি ইনপুট দেয়া যায় ততই দীর্ঘস্থীয় হয়। আমাদের মস্তিক অস্থায়ী স্মৃতি তাই বেশি বেশি ইনপুট দেয়ার ফলে দীর্ঘস্থায়ী স্মতি হতে সাহায্য করে। অনুশীলন ও বেশি বেশি পড়ার কোন বিকল্প নেই। তাই নিজে একটি রুটিন তৈরি করে নাও যাতে তোমার পড়তে খুব সাহায্য করে। ২. পড়তে বসার আগে কিছু সময় হাঁটা- পড়তে বসার আগে যদি একটু যদি একটু সময় হাঁটা হাঁটি বা ব্যায়ম করা যায় তাতে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ব্যায়ম বা হাঁটা হাঁটির ফলে মস্তিষ্কে প্রায় ১০/১৫ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। ৩. বইয়ের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করা- পড়তে বসার আগে বইয়ের প্রতি আকর্ষণ তৈরি করতে হবে। তুমি যে বিষয় নিয়ে পড়তে চাও সেই বিষয়ের প্রতি একটু ভালো বাসা তৈরি করে নিতে হবে। এরপর পড়তে বস। ADs by Techtunes tAds চিকিৎসাবিজ্ঞানীদের মতে, মানুষ কোন কিছুর প্রতি আকর্ষণ অনুভব করলে তা সহজেই মস্তিষ্কে মেমরি বা স্মৃতিতে রূপান্তরিত হয়ে যায় এবং তা স্মৃতিতে দীর্ঘস্থায়ী হয়। ৪. লিখে লিখে পড়ার চেষ্টা করা- তুমি যদি পড়ার সাথে লেখার অভ্যাস কর তাহলে দেখবে দ্রুত মুখস্ত হয়ে যাবে। পড়ার সাথে সাথে যদি লেখার অভ্যাস কর, তাতে কর ব্রেইনের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তুমি যখন লিখবে এবং পড়তে তখন সেই লেখাটি মেমরিতে স্থায়ীভাবে গেথে যায়। শুধু তাই না, পরীক্ষার সময়ও সেই প্রশ্নটি চোখের সামনে ভেঁসে উঠে। ৫. তুমি যা পড়েছে তা অন্যকে শেখাও: পড়া মনে রাখার এটি হচ্ছে দারুন উপায়। নিজে পড় এবং অন্যকে শেখাও। যখন তুমি অন্যকে তোমার মুখস্ত করা পড়াটি শেখাবে তখন সেই পড়াটি আবারও রিভাইস হয়ে যাবে। অন্যকে শেখানোর ফলে নিজের দক্ষতা প্রকাশ পায় ৬. পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো: একটি গবেষণায় পাওয়া গেছে, পড়া শোনার পাশাপাশি পর‌্যাপ্ত পরিমান ঘুমাতে হবে। পর‌্যাপ্ত পরিমান না ঘুমালে সেই ছাত্রের বুদ্ধির বিকাশ ঘটেনা। তই প্রতিদিন ৮ ঘন্টা করে ঘুমাতে হবে। যদি সময় পান তাহলে ঘুরে আসতে পারেন আমার নিচের ব্লগ সাইট থেকে।

Google Adsense কি? জানুন কিভাবে মাসিক হাজার ডলার ইনকাম করবেন

Google Adsense কি? জানুন কিভাবে মাসিক হাজার ডলার ইনকাম করবেন গুগল এডসেন্স কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে? আপনি কি অ্যাডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন? খুবই কমন কিছু প্রশ্ন। সার্চ করুন টেকটিউনস জুড়ে.. জ্যাকেট ডেস্ক ল্যান্সার ইভেন্ট ADs Home জোসস ট্রেন্ডিং হট টপ ডিসকভার ADs by Techtunes tAds Google Adsense কি? জানুন কিভাবে মাসিক হাজার ডলার ইনকাম করবেন টিউন বিভাগ টেক ফিকশান প্রকাশিত Level 0 ইয়াসিন আরাফাত লিমন Google Adsense কি? জানুন কিভাবে মাসিক হাজার ডলার ইনকাম করবেন গুগল এডসেন্স কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে? আপনি কি অ্যাডসেন্স ADs by Techtunes tAds থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন? খুবই কমন কিছু প্রশ্ন। আপনার গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য গাইড নিন এবং জেনে নিন এডসেন্স এপ্লাই করার পূর্বে জেনে রাখা আবশ্যক পয়েন্ট গুলো। গুগল অ্যাডসেন্স কি? আপনি যদি ব্লগিং শুরু করে থাকেন এবং অনলাইনে নিয়মিত ঘাটাঘাটি করে থাকেন, আপনি গুগল অ্যাডসেন্স সম্পর্কে শুনেছেন। গুগল অ্যাডসেন্স হলো বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় আডভারটাইজিং মাধ্যম, যার মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগে গুগলের বিজ্ঞাপণ দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। উপরের চিত্রে লাল অংশটুকু হলো গুগল অ্যাড এই টিউনে আমি আপনাকে অ্যাডসেন্স সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব এবং কিভাবে এটি আমার ইনকাম এর একটি উপায় হলো তা শেয়ার করব। আপনিও ঘরে বসে ইনকাম করতে পারেন। এটি Google (বিশ্বের আইটি জায়ান্ট) এর মালিকানাধীন। আপনার পেমেন্ট নিশ্চিত। এটি Google এর আয়ের একটি বড় অংশ তৈরি করে। গুগলের মাসিক আয় সম্পর্কে আপনার নিশ্চয় ধারণা আছে। এই আয়ের কিছু অংশই গুগল আপনাকে দেয় প্রকাশক হিসেবে। অ্যাডসেন্স বিজ্ঞাপনগুলি মোবাইল ডিভাইসগুলিতেও দেয়া যায়। //www.google.com/adsense পূরণ করে এমন যে কোনও ওয়েবসাইটের সাথে যে কেউ অ্যাডসেন্স প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করতে পারে। অ্যাডসেন্স এর কঠোর নিয়ম আছে যা কোন কারণে লঙ্ঘন করা উচিত নয়। একটি অ্যাডসেন্স প্রকাশক হিসাবে আপনার দায়িত্ব এবং নিয়ম অনুসরণ করাও আপনার গুরু দায়িত্বের মধ্যে পরে। অ্যাডসেন্স ডেস্কটপ ওয়েবসাইট, ভিডিও, গেমস, মোবাইল অ্যাপস এবং আরও অনেক কিছুর জন্য উন্মুক্ত। অ্যাডসেন্স বিজ্ঞাপণ টেক্সট এবং ইমেজ সহ বিভিন্ন বিন্যাস এবং মাপ থাকে। অ্যাডসেন্স প্রকাশকদের Google Inc. দ্বারা পেমেন্ট করা হয় যা সম্মানের ভাগীদার গুগল অ্যাডসেন্স পাবার শর্ত ১। আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট নুন্যতম ৬ মাস পুরনো হতে হবে। ব্যাতিক্রম হতে পারে যদি আপনার ওয়েবসাইট ক্যাটেগরি একক হয় এবং আপনি সুন্দর করে সাজাতে পারেন তাহলে ১ মাসেও সম্ভব। এই ওয়েবসাইট মাত্র ২০ দিনের মাথায় অ্যাডসেন্স ছাড়পত্র পায় কারন হিসেবে বলা যায় ইউনিক ক্যাটেগরি/ Unique Niche- আমার কথা ২। আপনার ওয়েবসাইটে মিনিমাম ৩০-৩৫ টা ইউনিক টিউন থাকতে হবে। অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটের ক্যাটেগরির সাথে মিল থাকতে হবে। ৩। আপনার ওয়েবসাইটে সকল টিউন/আরটিকেল ইউনিক হতে হবে। কোথাও থেকে কপি করে দেয়া যাবেনা। ৪। অন্য কোন নেটওয়ার্ক এর এড আপনার সাইটে থাকলে, অ্যাডসেন্স আবেদনের পূর্বেই তা স্থগিত রাখুন। গুগল সাধারণত ফ্রেশ ওয়েবসাইট পছন্দ করে। সার্চ করুন টেকটিউনস জুড়ে.. জ্যাকেট ডেস্ক ল্যান্সার ইভেন্ট ADs Home জোসস ট্রেন্ডিং হট টপ ডিসকভার ADs by Techtunes tAds Google Adsense কি? জানুন কিভাবে মাসিক হাজার ডলার ইনকাম করবেন টিউন বিভাগ টেক ফিকশান প্রকাশিত Level 0 ইয়াসিন আরাফাত লিমন Google Adsense কি? জানুন কিভাবে মাসিক হাজার ডলার ইনকাম করবেন গুগল এডসেন্স কি এবং এটি কিভাবে কাজ করে? আপনি কি অ্যাডসেন্স ADs by Techtunes tAds থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন? খুবই কমন কিছু প্রশ্ন। আপনার গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য গাইড নিন এবং জেনে নিন এডসেন্স এপ্লাই করার পূর্বে জেনে রাখা আবশ্যক পয়েন্ট গুলো। গুগল অ্যাডসেন্স কি? আপনি যদি ব্লগিং শুরু করে থাকেন এবং অনলাইনে নিয়মিত ঘাটাঘাটি করে থাকেন, আপনি গুগল অ্যাডসেন্স সম্পর্কে শুনেছেন। গুগল অ্যাডসেন্স হলো বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় আডভারটাইজিং মাধ্যম, যার মাধ্যমে আপনি আপনার ব্লগে গুগলের বিজ্ঞাপণ দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। উপরের চিত্রে লাল অংশটুকু হলো গুগল অ্যাড এই টিউনে আমি আপনাকে অ্যাডসেন্স সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব এবং কিভাবে এটি আমার ইনকাম এর একটি উপায় হলো তা শেয়ার করব। আপনিও ঘরে বসে ইনকাম করতে পারেন। এটি Google (বিশ্বের আইটি জায়ান্ট) এর মালিকানাধীন। আপনার পেমেন্ট নিশ্চিত। এটি Google এর আয়ের একটি বড় অংশ তৈরি করে। গুগলের মাসিক আয় সম্পর্কে আপনার নিশ্চয় ধারণা আছে। এই আয়ের কিছু অংশই গুগল আপনাকে দেয় প্রকাশক হিসেবে। অ্যাডসেন্স বিজ্ঞাপনগুলি মোবাইল ডিভাইসগুলিতেও দেয়া যায়। //www.google.com/adsense পূরণ করে এমন যে কোনও ওয়েবসাইটের সাথে যে কেউ অ্যাডসেন্স প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করতে পারে। অ্যাডসেন্স এর কঠোর নিয়ম আছে যা কোন কারণে লঙ্ঘন করা উচিত নয়। একটি অ্যাডসেন্স প্রকাশক হিসাবে আপনার দায়িত্ব এবং নিয়ম অনুসরণ করাও আপনার গুরু দায়িত্বের মধ্যে পরে। অ্যাডসেন্স ডেস্কটপ ওয়েবসাইট, ভিডিও, গেমস, মোবাইল অ্যাপস এবং আরও অনেক কিছুর জন্য উন্মুক্ত। অ্যাডসেন্স বিজ্ঞাপণ টেক্সট এবং ইমেজ সহ বিভিন্ন বিন্যাস এবং মাপ থাকে। অ্যাডসেন্স প্রকাশকদের Google Inc. দ্বারা পেমেন্ট করা হয় যা সম্মানের ভাগীদার গুগল অ্যাডসেন্স পাবার শর্ত ১। আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট নুন্যতম ৬ মাস পুরনো হতে হবে। ব্যাতিক্রম হতে পারে যদি আপনার ওয়েবসাইট ক্যাটেগরি একক হয় এবং আপনি সুন্দর করে সাজাতে পারেন তাহলে ১ মাসেও সম্ভব। এই ওয়েবসাইট মাত্র ২০ দিনের মাথায় অ্যাডসেন্স ছাড়পত্র পায় কারন হিসেবে বলা যায় ইউনিক ক্যাটেগরি/ Unique Niche- আমার কথা ২। আপনার ওয়েবসাইটে মিনিমাম ৩০-৩৫ টা ইউনিক টিউন থাকতে হবে। অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটের ক্যাটেগরির সাথে মিল থাকতে হবে। ৩। আপনার ওয়েবসাইটে সকল টিউন/আরটিকেল ইউনিক হতে হবে। কোথাও থেকে কপি করে দেয়া যাবেনা। ৪। অন্য কোন নেটওয়ার্ক এর এড আপনার সাইটে থাকলে, অ্যাডসেন্স আবেদনের পূর্বেই তা স্থগিত রাখুন। গুগল সাধারণত ফ্রেশ ওয়েবসাইট পছন্দ করে। ADs by Techtunes tAds ৫। আপনার ওয়েবসাইট Adult/Hacking রিলেটেড হওয়া যাবেনা। ৬। হোম পেইজ/লেন্ডিং পেইজ সিম্পল রাখুন। সাইট লোডিং টাইম ৩ সেকেন্ডের মধ্যে রাখুন। কারন গুগল স্লো সাইট পছন্দ করেনা। আপনার সাইট স্পীড টেস্ট করুন। ৭। অ্যাডসেন্স কোড আপনার সাইটে সঠিক ভাবে বসান। সকল শর্ত মেনে অ্যাডসেন্স আবেদন করে থাকলে গুগল সাধারণত ৭-১০ দিন সময় নেয় সাইট রিভিউ করার জন্যে। অ্যাডসেন্স প্রকাশকদের জরুরী তথ্যঃ CPC, CPM, CTR PPC কি? CPC-Cost Per Click : গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয়ের সবচেয়ে ভালো উপায় হলো CPC. এর মানে, আপনার অওয়েবসাইটের ভিজিটর যতবার আপনার অ্যাড এ ক্লিক করবে আপনি টাকা পাবেন। তারমানে এই না, নিজেই নিজের অ্যাড এ ক্লিক করা যাবে। প্রকাশক নিজের অ্যাড এ ক্লিক করা কঠোরভাবে নিষেধ। গুগল আমাদের সবার চেয়ে অনেক বেশি স্মার্ট। আত্মীয়স্বজন দের দিয়ে অ্যাড এ ক্লিক করানো কৌশল করবেন না। গুগল ধরতে পারলে আপনার একাউন্ট বাতিল করে দিবে। CPM- Cost per thousand Impression : ভিজিটর আপনার অ্যাড যতবার ভিউ করলো। প্রতি এক হাজার বার ভিউ এর জন্যে গুগল আপনাকে টাকা পে করবে। CTR-Click Through Rate : আপনার কত শতাংশ ভিজিটর অ্যাড এ ক্লিক করলো। সাধারণত CTR ২-৫% হওয়া ভালো। আপনি যদি বেশি CPC কিওয়ার্ড দিয়ে আর্টিকেল সাজাতে পারেন তবে ২-৫% CTR দিয়েও খুব ভালো ইনকাম করা যায়। CTR ১৫% এর বেশি গেলে আপনার একাউন্ট বাতিল হয়ে যাবে। গুগল মনে করে ২-৫% CTR স্ট্যান্ডার্ড। এর বেশি মানে প্রকাশক নিজে বিভিন্ন উপায়ে অ্যাড এ ক্লিক করাচ্ছে যা গুগল এর নীতির বাইরে। PPC-Pay Per Click : বিজ্ঞাপনদাতার উপর গুগল এই মেথড ফলো করে। এর মানে আপনার ওয়েবসাইট এ যে বিজ্ঞাপণ গুগল দিবে তার উপর প্রতি ক্লিকে গুগল বিজ্ঞাপনদাতা থেকে যে অর্থ নিবে সেটাই PPC ইনকাম কত করতে পারবেন? ইনকাম আপনার আর্টিকেল লেখা এবং ওয়েবসাইট প্রচারের উপর নির্ভর করে। আপনার সাইটে যত বেশি ভিজিটর আসবে তত বেশি আপনার CPM হবে। আর CPM বাড়লে CTR এমনিতেই বাড়তে থাকবে। সর্বদা CTR খেয়াল রাখবেন। প্রতিদিন একবার হলেও আপনার অ্যাডসেন্স একাউন্টে লগইন করে দেখে নিন আপনার CTR CTR ১০% এর বেশি হয়ে গেলে এড অফ করে দিন। ১ দিন দেখুন CTR রেট কমে আসলে আবার এড ডিস্প্লে করুন। CTR এবং ভিজিটর ডিটেইলস পেতে গুগল এনালাইটিক্স ব্যবহার করবেন। গুগল এনালাইটিক্স অত্যন্ত শক্তিশালী একটি টুল সাইট অওনারদের জন্যে। বাংলায় সাইট হলে কি করবেন? অ্যাডসেন্স দিয়ে যদি ভালো কিওয়ার্ড রিসার্চ করে আর্টিকেল সাজানো যায় এবং মাসে হাজার ডলার ইনকাম করা যায় সহজেই। আপনার সাইট যদি হয় বাংলায় সেইক্ষেত্রে আপনাকে একটু বেশি এডভান্স হতে হবে। কারন বাংলায় ভালো CPC কিওয়ার্ড পাওয়া কষ্টসাধ্য। বাংলায় আপনার সাইট হলে অবশ্যই সোশ্যাল মিডিয়া তে আপনাকে ব্যাপক শক্তিশালী হতে হবে।

জেনে নিন, ফেসবুক একাউন্ট নিরাপদ রাখার উপায়

ডেস্ক রির্পোট: কখনো কি আপনার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাকিংয়ের চেষ্টা হয়েছে? অথবা অপরিচিত কোন এলাকা বা কম্পিউটার থেকে লগইন হয়েছে, যা আপনি মনে করতে পারছেন না? আপনার একাউন্ট থেকে আপনার অজান্তেই কারো কাছে বার্তা চলে যাচ্ছে? এরকম হলে আপনার একাউন্টে হয়তো অযাচিত প্রবেশের ঘটনা ঘটেছে। সাইবার হামলা, একাউন্ট হ্যাকিংয়ের চেষ্টা নতুন নয়। ইন্টারনেটের প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে এই প্রবণতা অনেক বেড়েছে। কিছুদিন আগে এরকম একটি হামলায় পাঁচ কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারীর তথ্য চুরি হয়েছে। ফেসবুকের জনপ্রিয়তা যেমন বাড়ছে, সেই সঙ্গে বাড়ছে বিভিন্ন একাউন্টে ব্যক্তিগত তথ্য থাকা এবং সামাজিক বা ব্যবসায়িক যোগাযোগ থাকার কারণে একাউন্টগুলো অনেক ক্ষেত্রেই হ্যাকারদের লক্ষ্যে পরিণত হচ্ছে। সরকারি হিসাবে বাংলাদেশে প্রায় তিন কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারী রয়েছেন। বিটিআরসি জানিয়েছে, জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত তারা সামাজিক মাধ্যম সম্পর্কিত ১২১টি অভিযোগ পেয়েছে। মূলত ফেসবুক ব্যবহার করে গুরুতর অপরাধ বা সমস্যা তৈরি করার অভিযোগ বিটিআরসি পর্যন্ত গড়ায়। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সাইবার ক্রাইম বিভাগের অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার নাজমুল ইসলাম বলছেন, প্রতিদিন ফেসবুক সম্পর্কিত গড়ে প্রায় পাঁচশো অভিযোগ আমরা পাই। এর বেশিরভাগই একাউন্ট হ্যাক হয়ে গেছে, প্রবেশ করা যাচ্ছে না এ ধরণের। তবে হ্যাকিং বা সমস্যার শিকার হলেও অনেক অভিযোগই কর্তৃপক্ষ পর্যন্ত যায়না। কিন্তু কিভাবে নিজের ফেসবুক একাউন্ট সুরক্ষিত রাখা যায়?
বাংলাদেশে প্রতিদিন অন্তত পাঁচশো ফেসবুক ব্যবহারকারীর কাছ থেকে হ্যাকিংয়ের অভিযোগ পাচ্ছে কর্তৃপক্ষ।বাংলাদেশে প্রতিদিন অন্তত পাঁচশো ফেসবুক ব্যবহারকারীর কাছ থেকে হ্যাকিংয়ের অভিযোগ পাচ্ছে কর্তৃপক্ষ।ফেসবুকের নিরাপত্তা পাতা Security and Login একাউন্ট নিরাপদ রাখার বিষয়ে পরামর্শ দেয়া হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে: পাসওয়ার্ড: ফেসবুকের পাসওয়ার্ড অন্য কোন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা উচিত নয় বা এটি কারো সঙ্গে শেয়ার করা ঠিক না। পাসওয়ার্ড হতে হবে ছোটবড় অক্ষর ও নম্বর মিলিয়ে, অন্ততপক্ষে আট সংখ্যার, যা সহজে কেউ ধারণা করতে না পারে। যেমন নিজের বা ঘনিষ্ঠ কারো নাম, জন্মতারিখ, বিয়ে বার্ষিকী, পরীক্ষার বছর ইত্যাদি পাসওয়ার্ড হিসাবে সবসময়েই ঝুঁকিপূর্ণ। লগইন: কখনোই ফেসবুকের লগইন তথ্য ফেসবুক ছাড়া আর কোথাও প্রবেশ করানো যাবে না। অনেক সময় স্ক্যামাররা ভুয়া ওয়েবসাইট তৈরি করে ফেসবুকের আইডির লগইন ইমেইল বা পাসওয়ার্ড চাইতে পারে। এরকম ক্ষেত্রে আগে সেই ওয়েবসাইটের ইউআরএল দেখে নিন। ফেসবুকের বাইরে আরো কোন শব্দ সেখানে থাকলে বা কোন সন্দেহ হলেই www.facebook.com টাইপ করে একাউন্ট খুলুন। যেখানে অনেক ব্যক্তি একই কম্পিউটার ব্যবহার করেন, সেখানে অবশ্যই ফেসবুক ব্যবহার শেষে লগআউট করুন। যদি ভুলে যান, তাহলে ফোন বা অন্য কোন কম্পিউটারে ফেসবুকে লগইন করে সিকিউরিটি এন্ড লগইন সেটিংয়ে গিয়ে দেখতে পাবেন, সর্বশেষ কোথায় আপনি লগইন করেছিলেন। সেখানে ডিভাইস সনাক্ত করে লগআউট করে দিতে পারেন। বন্ধু গ্রহণে সতর্কতা: ফেসবুকের পরামর্শ, কখনোই এমন কাউকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ না করা, যাকে আপনি চেনেন না। এক্ষেত্রে হ্যাকাররা হয়তো মিথ্যা পরিচয়ে আপনার বন্ধু হয়ে আপনার টাইমলাইনে স্প্যাম ছড়াতে পারে, আপনাকে বিব্রতকর পোস্টে ট্যাগ করতে পারে বা হ্যাকিংয়ের মেসেজ পাঠাতে পারে। দূষিত সফটওয়্যার বা কম্পিউটার: অনেক সময় আপনার ফোন, ট্যাব, কম্পিউটার, এমনকি ক্রোম বা ফায়ারফক্সের মতো ব্রাউজিং সফটওয়্যার বিশেষ কোড দ্বারা আক্রমণের শিকার হতে পারে। যদি আপনার একাউন্ট থেকে নিজে নিজেই অন্যদের কাছে বার্তা যেতে থাকে, বা একাউন্ট ব্যবহারের ভুল ইতিহাস দেখায় অথবা অ্যাকটিভিটি লগে এমন সব পোস্ট দেখতে পান, যা আপনি মনে করতে পারছেন না, তখন আপনার সতর্ক হওয়া উচিত। কম্পিউটার বা মোবাইল খুব আস্তে কাজ করছে, এমন সফটওয়্যার দেখতে পাচ্ছেন যা আপনি ইন্সটল করেননি, আপনার সার্চ ইঞ্জিন পাল্টে গেছে কিন্তু আপনি তা করেননি,তখনো বুঝতে হবে হয়তো আপনি আক্রান্ত হয়েছেন। এ ধরণের ক্ষেত্রে ESET বা TrendMicro সফটওয়্যার ব্যবহার করে কম্পিউটার বা মোবাইল পরিষ্কার করার পরামর্শ দিয়েছে ফেসবুক। ক্রোম ক্লিন আপ টুল ব্যবহার করে ব্রাউজার দূষণ মুক্ত করা যেতে পারে। এছাড়া ওয়েব ব্রাউজার নিয়মিত আপডেট করা উচিত। বাংলাদেশের সরকার জানিয়েছে, ফেসবুক বা ইউটিউবের মত সামাজিক মাধ্যমে প্রচারিত যে কোন কনটেন্ট যদি বাংলাদেশ সরকারের কাছে দেশের জন্য ক্ষতিকর বলে মনে হয়, তাহলে সরকার চাইলেই সেগুলো প্রতিরোধ করতে বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে। কখনোই সন্দেহজনক কোন লিংকে ক্লিক করবেন না: যদি ঘনিষ্ঠ কোন বন্ধু বা ফেসবুক বন্ধুর কাছ থেকে কোন ইমেইল, মেসেঞ্জারে বার্তা, বা পোস্ট পান, যা হয়তো তার স্বাভাবিক আচরণের সঙ্গে মেলে না, সবচেয়ে ভালো হবে সেটায় ক্লিক না করা বা সাড়া না দেয়া। যেমন কেউ হয়তো লিখতে পারে যে, সে কোথাও বেড়াতে গিয়ে বিপদে পড়েছে অথবা আপনার মেসেঞ্জারে এমন একটি লিংক পাঠিয়েছে, যার কোন কারণ নেই। এক্ষেত্রে তাকে আলাদাভাবে একাউন্টে নক করে বা বার্তা পাঠিয়ে জিজ্ঞেস করতে পারেন। এ ধরণের সন্দেহজনক কিছু দেখলে রিপোর্ট করার পরামর্শ দিয়েছে ফেসবুক। তবে আইটি বিশেষজ্ঞ জাকারিয়া স্বপন বলছেন, বাংলাদেশে কোন ফেসবুক একাউন্ট পুরোপুরি নিরাপদ নয়। কারণ যখন একাউন্ট করার সময় একটি ফোন নম্বর দেয়া হয়, সেসব ফোনের ওপর যে কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণ বা নজরদারি থাকে, তারা চাইলে সেসব বার্তা দেখতে পারে। তখন এর মাধ্যমে তাদের পক্ষে ফেসবুকের প্রবেশ বা নিয়ন্ত্রণ নেয়া সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিভিন্ন আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার কাছে এমন কিছু প্রযুক্তি রয়েছে, যা দিয়ে বিভিন্ন বাহিনী বা সংস্থার সদস্যরা যেকোন ফেসবুক একাউন্ট সনাক্ত বা অনেক সময় নিয়ন্ত্রণ নিতে পারেন।

প্রাথমিকে প্রতি উপজেলায় বিশেষায়িত স্কুল

নিজস্ব প্রতিবেদক : অটিস্টিকসহ দেশের প্রতিবন্ধী সব শিশুর জন্য প্রতিটি উপজেলায় একটি করে ‘বিশেষায়িত প্রাথমিক বিদ্যালয়’ চালু করতে যাচ্ছে সরকার। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় যৌথভাবে এ প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করবে। স্কুল প্রতিষ্ঠায় এরই মধ্যে ‘ম্যাপিং’ শুরু হয়েছে। সংশ্নিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. গিয়াস উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘সারাদেশে সার্ভে করা হয়েছে। প্রতিটি উপজেলায় একটি করে স্কুল করা হবে। অটিস্টিক শিশুদের শিক্ষার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা ও অন্যান্য সহায়তাও প্রয়োজন। সে কারণে চারটি মন্ত্রণালয় যৌথভাবে এ স্কুলগুলো পরিচালনা করবে। খুব শিগগির স্কুল স্থাপনসহ অন্যান্য কাজ শুরু হবে’। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, দেশে প্রতিবন্ধীদের সঠিক পরিসংখ্যানের জন্য ‘ডিজিবল ইনফরমেশন সিস্টেম’ নামে একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে তথ্যভাণ্ডার করা হয়েছে। এতে এখন পর্যন্ত শনাক্ত করা প্রতিবন্ধীর সংখ্যা ১৫ লাখ ৫৮ হাজার ৫৪৩ জন। এর মধ্যে অটিজমে আক্রান্ত রয়েছে ৪৪ হাজার ৬৭৫ জন। শারীরিক প্রতিবন্ধী ছয় লাখ ৯১ হাজার ৪৮৩ জন। দীর্ঘস্থায়ী মানসিক প্রতিবন্ধী ৫২ হাজার ৮৪৬ জন, শ্রবণ ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী ছয় হাজার ৫১৫ জন, সেরিব্রাল পালসি ৬৯ হাজার ৯৩৪ জন, ডাউন সিনড্রোম তিন হাজার ৫৫ জন এবং অন্যান্য প্রতিবন্ধী ১২ হাজার ৯১১ জন। গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে, চার মন্ত্রণালয় যৌথভাবে বিশেষায়িত স্কুল প্রতিষ্ঠার কাজটি শেষ করতে কেন্দ্রীয়ভাবে একটি কমিটি গঠন করবে। প্রতিটি উপজেলা ও জেলায় এ কমিটি গঠন করা হবে। উপজেলা ও জেলা কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী, স্কুলগুলোর পরিচালনাসহ অন্যান্য বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়া হবে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে, প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন ও পুনর্বাসন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন প্রতিবন্ধী কমপ্লেক্স নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় ঢাকার মিরপুরে ১৫ তলাবিশিষ্ট একটি মাল্টিপারপাস ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। এতে গার্লস, বয়েজ ও প্যারেন্টস ডরমিটরি রয়েছে। প্রকল্প শেষ হলে সেখানে অটিজম-সংক্রান্ত ও অন্যান্য বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুর জন্য ডরমিটরি, অডিটরিয়াম, ফিজিওথেরাপি সেন্টার, ডে-কেয়ার সেন্টার ও বিশেষ স্কুল থাকবে। আগামী বছরের জুন মাসে এ প্রকল্প শেষ হবে।

ফেসবুকে যে ৫টি বিষয় শেয়ার করবেন না

সুমনের ফেসবুকের পাসওয়ার্ড ছিল তার জন্ম তারিখ। নিজের প্রোফাইলে দেয়া সেই জন্ম তারিখ ছিল ‘পাবলিক’। যে কেউ তার প্রোফাইলে গিয়ে সহজেই জন্ম তারিখ দেখতে পেতেন। হ্যাকিংয়ের শিকার হয়ে হারাতে হলো সুমনের ফেসবুক। আপনিও কী এমন কোন হ্যাকিং এর শিকার হয়েছেন?সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে আমাদের নিজেদের, পরিবারের বা বন্ধুদের সব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, ছবি খোলামেলা ভাবে পোস্ট করা একদমই উচিত নয়। কারণ এর মাধ্যমে হারাতে পারেন আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট। জেনে নিন অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তায় ফেসবুকে যে ৫টি বিষয় শেয়ার করবেন না :- ১# ফোন নাম্বার: ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খুলতে প্রয়োজন হয় ফোন নাম্বার। এই নাম্বার হ্যাকার যদি কোন ভাবে জানতে পারে তাহলেই বিপদ। এ জন্য ফেসবুক প্রোফাইলে ফোন নাম্বার এর প্রাইভেসি ‘হাইড’ করে রাখুন। ২# জন্ম তারিখ: ফেসবুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা পেতে ভালো লাগে সবারই। তাই বলে জন্ম তারিখের সব তথ্য ‘পাবলিক’ করে রাখবেন! এই জন্ম তারিখের মাধ্যমে আপনি হ্যাকিং এর শিকার হতে পারেন। ফেসবুকে জন্ম তারিখ যদি সবাইকে দেখানোর ইচ্ছা থাকে তকে তারিখ ‘পাবলিক’ রেখে সাল ‘হাইড করে রাখতে পারেন। ৩# পরিকল্পনা: কয়েকদিন পরেই বড় কোন অনুষ্ঠান। কিংবা ঘুরতে যাবেন কোথাও। এমন তথ্য ফেসবুকে শেয়ার করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ এই তথ্য কাজে লাগিয়ে হ্যাকার বা সাইবার অপরাধীরা অ্যাকাউন্ট হ্যাকিংসহ চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, অপহরণের মতো ঘটনাও ঘটাতে পারে। ৪# ছবি পোস্ট: পরিবারের সদস্যদের ছবি ফেসবুকে দেওয়ার ক্ষেত্রে একটু সংযত হোন। কারণ আপনার দেওয়া এই ছবিগুলো চলে যেতে পারে নানা রকম ওয়েবসাইটে। বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজেও ব্যবহৃত হতে পারে। তাই সাবধান হোন এখনই। ৫# লোকেশন শেয়ার: কোন প্রোফাইল হ্যাকিং এর আগে হ্যাকররা ব্যবহারকারীর গতিবিধি লক্ষ্য করতে থাকেন। এর অন্যতম মাধ্যম হলো ফেসবুকে চেক ইন বা লোকেশন শেয়ার। হ্যাকাররা যে কোনও সময় এই তথ্য কাজে লাগিয়ে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই বা অপহরণের মতো কোনও অঘটন ঘটাতেই পারে।

ফোন হ্যাক হয়েছে কি না বুঝবেন যেভাবে

বর্তমান বিশ্বটাই চলছে প্রযুক্তির উপর। আর প্রযুক্তির সবচেয়ে বড় আশীর্বাদ মুঠোফোন। এই মুঠোফোনে ইন্টারনেট সংযোগ দিলেই হাতের মুঠোয় পুরো বিশ্ব। তবে এর একটি ভয়ও আছে। ইন্টারনেট সংযোগের সাথে আপনার ফোন হয়ে যাচ্ছে অরক্ষিত। মানে ইন্টারনেট সংযোগ দিলে আপনার ফোন হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যা আপনি ক্ষুণাক্ষরেও বুঝতে পারবেন না। যেগুলোকে এতদিন আপনি ফোনের প্রযুক্তিগত সমস্যা বলে ভাবতেন সেগুলি হ্যাক হওয়ার কারণেও হতে পারে। হ্যাক হলে যে সমস্যাগুলো হতে পারে আপনার স্মার্টফোনে তা জেনে নিন। অনেকক্ষণ ধরে ফোনে কথা বললে হ্যান্ডসেট গরম হয়ে যাওয়া খুবই সাধারণ বিষয়। কিন্তু যদি উল্টোটা হয়? অর্থাৎ ফোন নিয়ে বিন্দুমাত্রও ঘাঁটাঘাঁটি করলেন না অথচ ফোন খুব গরম হয়ে গেল! এমনটা হলে বুঝতে হবে প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে দূরের কেউ আপনার ফোনটি ব্যবহার করছে। অনেক সময় এটাও দেখা যায়, কাজ করার সময় নিজে থেকেই ফোন বন্ধ হয়ে ফের চালু হয়। বা ধরুন, নিজে থেকেই কিছু নম্বর ডায়াল হয়ে যাচ্ছে বা কিছু অ্যাপ্লিকেশন নিজে থেকে খুলে যাচ্ছে। এগুলো যদি প্রায়ই আপনার ফোনে হতে থাকে, তাহলে আপনার ফোন হ্যাক হয়েছে। অ্যাপ্লিকেশন খুলে যাওয়া, ফোনের লাইট হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়া, এগুলোও হ্যাক হওয়ার লক্ষণ। এগুলো হওয়া মানেই যে ফোন হ্যাক হয়েছে তাও না। তবে এইগুলোই ফোন হ্যাক হওয়ার লক্ষণ। এ জন্য সার্ভিস সেন্টারে নিয়ে গিয়ে অবশ্যই ফোনের চেকআপ করে নিন। অথবা প্রযুক্তি জ্ঞান আছে এমন কারো সাহয্য নিন।

Astronomers Get as Close as They Can to Seeing the Black Hole at the Heart of the Milky Way

Since the 1970s, astronomers have theorized that at the center of our galaxy, about 26,000 light-years from Earth, there exists a supermassive black hole (SMBH) known as Sagittarius A*. Measuring an estimated 44 million km (27.3 million mi) in diameter and weighing in at roughly 4 million Solar masses, this black hole is believed to have had a profound influence on the formation and evolution of our galaxy. And yet, scientists have never been able to see it directly and its existence has only been inferred from the effect it has on the stars and material surrounding it. However, new observations conducted by the GRAVITY collaboration** has managed to yield the most detailed observations to date of the matter surrounding Sagittarius A*, which is the strongest evidence yet that a black hole exists at the center of the Milky Way. The study which describes their findings – “Detection of orbital motions near the last stable circular orbit of the massive black hole SgrA*“, which recently appeared in the journal Astronomy and Astrophysics – was led by Reinhard Genzel of the Max Planck Institute for Extraterrestrial Physics (MPE) and included the various scientists that make up the GRAVITY collaboration.

Ask Ethan: When Do Black Holes Become Unstable?

Ethan SiegelSenior Contributor Starts With A BangContributor Group Science The Universe is out there, waiting for you to discover it.The simulated decay of a black hole not only results in the emission of radiation, but the decay of the central orbiting mass that keeps most objects stable. Black holes are not static objects, but rather change over time.EU'S COMMUNICATE SCIENCE 8,931 views|Nov 10, 2018,10:00 am Ask Ethan: When Do Black Holes Become Unstable? Ethan SiegelSenior Contributor Starts With A BangContributor Group Science The Universe is out there, waiting for you to discover it. The simulated decay of a black hole not only results in the emission of radiation, but the decay of the central orbiting mass that keeps most objects stable. Black holes are not static objects, but rather change over time.EU'S COMMUNICATE SCIENCE There are quite a few ways to make the black holes we know about in the Universe, from core-collapse supernovae to merging neutron stars to the direct collapse of tremendous amounts of matter. On the smallest end, we know of black holes that may be merely 2.5-to-3 times the mass of our Sun, while on the largest end, supermassive ones in excess of 10 billion solar masses reside at the centers of galaxies. But is that it? And how stable are black holes of different masses? That’s what Nyccolas Emanuel wants to know, as he asks:Is there a critical size for black hole stability? [A] 1012 kg [black hole] is already stable for a couple of billion years. However, a [black hole] in the range of 105 kg, could explode in a second, thus, definitely not stable… I guess there is a critical mass for a [black hole] where the flow of gained matter will equal to the Hawking evaporation? There’s a lot going on here, so let’s unpack it all.

Some information about me and my brother

This is my Brothe. His Age is 23.He join Bangladesh Police at 25 December 2015.His Profession is Bangladesh police. Hi I'm Hasibul.I am 18 years old.Iam a student of Diploma-in- engineering at Electrical and Electronics Engineer.And Web Devlepment. This is my favourite song.

This article is about the human aspects of Earth. For planetary aspects, see Earth.

The world is the planet Earth and all life upon it, including human civilization.[1] In a philosophical context, the "world" is the whole of the physical Universe, or an ontological world (the "world" of an individual). In a theological context, the world is the material or the profane sphere, as opposed to the celestial, spiritual, transcendent or sacred spheres. "End of the world" scenarios refer to the end of human history, often in religious contexts. The history of the world is commonly understood as spanning the major geopolitical developments of about five millennia, from the first civilizations to the present. In terms such as world religion, world language, world government, and world war, the term world suggests an international or intercontinental scope without necessarily implying participation of every part of the world. The world population is the sum of all human populations at any time; similarly, the world economy is the sum of the economies of all societies or countries, especially in the context of globalization. Terms such as "world championship", "gross world product", and "world flags" imply the sum or combination of all sovereign states.

Unchanged West Indies bat, Washington Sundar returns for India

Toss West Indies chose to bat v India West Indies looked at the Chennai pitch, which usually aids spin, and decided to go against the T20 commandment of chasing. They didn't expect dew to play much of a role either. It was a dead rubber but Carlos Brathwaite said they were playing for their pride, to put smiles on the faces of people coming back from the church back home on Sunday morning. They fielded an unchanged XI. India made two changes, having rested Jasprit Bumrah and Kuldeep Yadav. Yuzvendra Chahal and Washington Sundar replaced them, the latter giving India some cushion lower down the order. West Indies 1 Shai Hope, Nicholas Pooran (wk), 3 Shimron Hetmyer, 4 Darren Bravo, 5 Kieron Pollard, 6 Carlos Brathwaite (capt.), 7 Denesh Ramdin, 8 Keemo Paul, 9 Fabian Allen, 10 Khary Pierre, 11 Oshane Thomas India 1 Rohit Sharma (capt.), 2 Shikhar Dhawan, 3 KL Rahul, 4 Manish Pandey, 5 Rishabh Pant, 6 Dinesh Karthik (wk), 7 Krunal Pandya, 8 Washington Sundar, 9 Bhuvneshwar Kumar, 10 Yuzvendra Chahal, 11 Khaleel Ahmed

একজন রিক্সাওয়ালার অসাধারণ গল্প।

রিক্সা চালাই। বিয়ে করেছিলাম.. আজ থেকে এক বছর আগে।আমার মতই এক গরীবের মেয়েকে বউ করে এনেছিলাম আমি। অভাবের সংসারটা খুব সুন্দর করে সাজিয়ে নিয়েছিলো ও।বুঝতে পারি বউ আমায় খুব ভালবাসে। আমি যখন রিকশা নিয়ে বাড়ি ফিরি,ও আমার জন্য গোছলের পানি তুলে দেয়।মাঝেমাঝে আমিও অবশ্য তুলে দেই। বাড়িতে কারেন্ট নাই,খেতে বসলে ও পাখা দিয়ে বাতাস করে। গরমের রাতে দুজনে অদল বদল করে পাখা দিয়ে বাতাস করি,ভবিষ্যৎটাকে সাজানোর গল্প করি দুজনে। গল্প করতে করতে কখন যে ঘুমিয়ে যেতাম বুঝতে পারতামনা। রিক্সায় বড়বড় সাহেবরা তাদের বউকে নিয়ে উঠত। দুজনে মিলে অনেক গল্প করত। সাহেবদের কাছে শুনতাম তারা যেদিন বিয়ে করেছে সেদিন আসলে তারা নাকি অনুষ্ঠান, পার্টি না কি জানি করে ।এই সব আমার জানা নেই। যখন শুনতাম আমারো ইচ্ছে করত বউকে একটা শাড়ী কিনে দিতে।বউকে যে খুব ভালবাসি আমি। কিন্তু পারিনা।অভাবের সংসার, দিন আনি দিন খাই।তাই একটা মাটির ব্যাংক কিনেছিলাম।ওটাতে রোজ দু'চার টাকা করে ফেলতাম। দেখতে দেখতে অভাবের সংসারে আজ একটা বছর হয়েগেল। আজ সকালে রিক্সা নিয়ে বের হবার আগে বউ যখন রান্না ঘরে গেল তখন বউকে না জানিয়ে লুকিয়ে রাখা মাটির ব্যাংকটা বের করে ভেঙ্গে দেখলাম সেখানে প্রায় ৪৮০ টাকা হয়েছে। বাসা থেকে বের হবার আগে বউকে বলেছিলাম, আজ বাড়িতে ফিরতে দেরী হবে। বউ মাথা নাড়ে,বলে ভালো কইরা থাকবেন। চলেগেলাম রিকশা নিয়ে। সারাদিন রিক্সা চালিয়ে সন্ধ্যা সাতটায় মার্কেটে গিয়েছিলাম বউয়ের জন্যে একটা শাড়ী কেনার জন্য। আজরাতে বউকে দিব। ঘুরে ঘুরে অনেক শাড়ীই দেখছিলাম,পছন্দ হয় কিন্তু দামের জন্য বলতে পারিনা। অবশেষে দোকানীকে বললাম, --ভাই এই কাপড়টার দাম কত? --১৫০০ টাকা। আমার কাছে তো আছে মাত্র ৪৮০ টাকা।তাই ফিরে আসলাম। মার্কেট থেকে বের হয়ে বাহিরে বসে থাকা দোকানদারদের থেকে ৪৮০ টাকায় একটা শাড়ী কিনে নিয়ে বাড়িতে চলে আসি। মাঝেমধ্যে ভাবি,এই দোকান গুলো যদি না থাকত,তাহলে কত কষ্ট হত আমাদের মত গরিবদের। ফুরফুরে মেজাজে বাড়িতে ঢুকলাম। অনেকদিন পর বউকে কিছু একটা দিতে পারব,ভাবতেই বুকটা খুশিতে ভরে উঠছে বারবার। রাতে খেয়ে ঘুমিয়ে পরার ভান করে শুয়ে আছি। বারটা বাজার অপেক্ষায় চোখ বন্ধ করে আছি। কল্পনার জগতে ভাসছিলাম,বউকে দেবার পর বউ কি বলবে?কতটা খুশি হবে? __ রাত বারটা বেজে গেল।বউকে ডেকে তুললাম। ডেকে তুলে বউয়ের হাতে শাড়ীটা তুলে দিয়ে বললাম, বউ আজ আমাদের বিবাহ বার্ষিকী।আজকের তারিখে তুমি আমার এই কুড়ে ঘরটাতে এসেছিলে। আমার পক্ষথেকে তোমার জন্য এই ছোট্ট উপহার। বউ শাড়িটা বুকে জড়ায়,চোখ দিয়ে পানি ঝরতে থাকে ওর। তারপর উঠে গিয়ে ট্রাঙ্কটা খুলে শাড়িটা রেখে দেয়। তারপর কি যেন বের করে। আমি উকি মেরে দেখার চেষ্টা করেও দেখতে পাইনা। বউ ট্রাঙ্কটা বন্ধ করে আমার হাতে একটা লুঙ্গি দিল।কিছুটা অবাক হয়ে গেলাম আমি। কারন টাকা পেল কোথায়? জিজ্ঞাসা করলাম, --টাকা পেলে কোথায় তুমি? --অনেকদিন আগে থেকে প্রত্যেকদিন একমুঠ করে চাল খাবারের চাল থেকে আলাদা করে জমিয়ে রাখতাম।জমিয়ে জমিয়ে কিছুদিন আগে পাশের বাসার ভাবির কাছে বিক্রি করে দিছি।সেই টাকা দিয়ে লুঙ্গি কিনছি।ভাবছিলাম আজকে দিব, আপনি তো এসেই ঘুমিয়ে পরলেন।তাই ঠিক করছিলাম কাল সকালে দিবো। আমি কিছু বলতে পারলামনা।শুধু লুঙ্গিটা উল্টিয়েপাল্টিয়ে দেখছিলাম। তারপর বললাম,শুনছি বড় সাহেবরা নাকি বিয়ের দিন তারিখে কেক কাটে। বউ বলে,আমাদের কি অত টাকা আছে? --বাসায় মুড়ি আছে। --আছে। --যাও সরিষার তেল দিয়ে মুড়ি নিয়ে এসো।সাথে একটা কাঁচামরিচ আর একটা পিয়াজ আনিও। --আচ্ছা দাড়ান আনতেছি। টিনের ফাক আর জানালা দিয়ে চাঁদের আলো আসতেছে।দুজন জানালার পাশে বসে মুড়ি খাচ্ছি, আমাদের প্রথম বিবাহ বার্ষিকী পালন করছি। _❤ ছোট ছোট গিফট আর অফুরন্ত ভালবাসায় বেঁচে থাকুক জীবন'যোদ্ধা রিকশা ওয়ালাদের জীবন........ আপনার মন্তব্য জানাবেন কেমন হলো?♥♥

ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে পারবে কমনওয়েলথভুক্ত দেশের নাগরিকরা

ব্রিটেনে না গেলেও কমনওয়েলথভুক্ত যে কোনো দেশের নাগরিক তার দেশে বসেই ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে পারবেন। দেশটির সেনাবাহিনীতে সৈন্যের ঘাটতি দিনে দিনে এতটাই বাড়ছে যে নিয়োগের রীতি শিথিল করার এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ফলে ভারত এবং বাংলাদেশসহ ৫৩টি কমনওয়েলথভুক্ত দেশের নাগরিকরা জীবনে কখনো ব্রিটেনে বসবাস না করলেও ব্রিটিশ সেনাবাহিনীতে যোগদানের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নিজের দেশে বসেই আবেদন করা যাবে। এ ব্যাপারে সরকারের সিদ্ধান্ত আগামী সপ্তাহেই ঘোষণা করা হতে পারে। ব্রিটেনের সেনাবাহিনীতে কমনওয়েলথের নাগরিকরা সবসময়ই যোগ দিতে পারেন। তবে শর্ত রয়েছে যে আবেদন করার আগে তাকে অন্তত পাঁচ বছর ব্রিটেনে বসবাস করতে হবে। এখন সেই শর্ত পুরোপুরি তুলে দেওয়া হচ্ছে।-বিবিসি।

বিশ্ব রেকর্ড: ১ ওভারে ৪৩ রান

নিউজিল্যান্ডের দুই ব্যাটসম্যান নতুন এক বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন এক ওভারে ৪৩ রান তুলে। ফোর্ড ট্রফিতে সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টের বিপক্ষে নর্দান ডিস্ট্রিক্টের লিস্ট ‘এ’ ম্যাচে এই ঘটনা ঘটেছে। ৫০ ওভারের ম্যাচে সেন্ট্রালের পেসার উইলেম লুডিকের এক ওভারে নর্দানের দুই ব্যাটসম্যান জো কার্টার এবং ব্রেট হ্যাম্পটন ৪৩ রান তুলে নেন। সে ওভারে দুটি নো বল করেন লুডিক। হ্যামিলটনে অনুষ্ঠিত এই ম্যাচে আগে ব্যাট করে নর্দান ৭ উইকেট হারিয়ে তোলে ৩১৩ রান। আর ২৫ রানে হারা সেন্ট্রাল ৯ উইকেট হারিয়ে তোলে ২৮৮ রান। সাত নম্বরে নামা নর্দানের জো কার্টার ৭৭ বলে চারটি চার আর আটটি ছক্কায় করেন অপরাজিত ১০২ রান। আট নম্বরে নামা হ্যাম্পটন ৫ রানের জন্য সেঞ্চুরি বঞ্চিত হন। ৬৬ বলে ৫টি চার আর ৬টি ছক্কায় তিনি করেন ৯৫ রান। ষষ্ঠ উইকেটে তারা স্কোরবোর্ডে যোগ করেন ১৭৮ রান।

১৪তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার চূড়ান্ত ফল ১৮ নভেম্বর!

আগামী কয়েক দিনের মধ্যে ১৪তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হতে পারে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনটিআরসিএ’র এক কর্মকর্তা জানান, আগামি রোববার (১৮ নভেম্বর) ওই ফলাফল প্রকাশ হতে পারে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে এনটিআরসিএ’র সদস্য (পরীক্ষা) হুমায়ন কবীর বলেন, ১৪তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মৌখিক পরীক্ষা গত দুই মাস আগে শেষ হয়েছে। ইতোমধ্যে চূড়ান্ত ফলাফলও তৈরি হয়েছে। গত দুই মাস ধরে প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান না থাকায় এ ফলাফল প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে না। আগামী দু-এক দিনের মধ্যেই নতুন চেয়ারম্যানের যোগদান করার কথা রয়েছে। তিনি দায়িত্ব নিলেই ফল প্রকাশ করা হবে। ঠিক কবে ফল প্রকাশ করা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পরবর্তী দু-তিন দিনের মধ্যে এ ফল প্রকাশ করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। জানা গেছে, গত সেপ্টেম্বরের প্রথম দিকে এনটিআরসিএ’র সাবেক চেয়ারম্যান আজহার হোসেন অবসরে যান। এরপর ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা দণি সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খান মোহাম্মদ বিল্লালকে জনপ্রশাসন থেকে চেয়ারম্যান পদে নিয়োগ দিলেও তিনি সেখানে যোগদান করেননি। পরে তাকে রাজস্ব বোর্ডের সদস্য করা হয়। একই পদে কর্মরত অতিরিক্ত সচিব এস এম আসফাক হোসেনকে চেয়ারম্যান (এনটিআরসিএ) পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। বর্তমানে তিনি বিদেশ সফরে রয়েছেন। আগামী ১২ নভেম্বর তার দেশে ফেরার কথা রয়েছে। তিনি যোগদান করার পর পরই ফল প্রকাশ করা হবে। এনটিআরসিএ’র কর্মকর্তারা বলেন, ১৪তম শিক্ষক নিবন্ধনের লিখিত পরীার ফলাফল প্রকাশের পর দুই মাস ধরে মৌখিক পরীক্ষা নেয়া হয়। তিন সদস্যের আটটি ভাইবা বোর্ড গঠন করে মৌখিক পরীক্ষা নেয়া হয়। গত সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে মৌখিক পরীক্ষা শেষ হয়। এখন শুধু চূড়ান্ত ফল প্রকাশের অপেক্ষা। এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষ সূত্র জানায়, চতুর্দশ শিক্ষক নিবন্ধনের মৌখিক পরীক্ষায় মোট ১৯ হাজার ৮৬৩ জন প্রার্থীর অংশগ্রহণ করার কথা থাকলেও প্রায় ১ হাজার প্রার্থী এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেননি। এ ছাড়া প্রায় ১ হাজার প্রার্থী মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে বাদ পড়েছেন। ১৪তম নিবন্ধন পরীক্ষায় চূড়ান্ত ফলাফলে প্রায় ১৮ হাজার প্রার্থী পাস করেছেন। এনটিআরসিএ’র সদস্য হুমায়ন কবীর জানান, সারা দেশে বেসরকরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে প্রায় ৪০ হাজার শিক্ষকের শূন্য তালিকা পাওয়া গেছে। এনটিআরসিএ থেকে শিক্ষক নিয়োগের জন্য সুপারিশ পাঠানোর আগে যদি ফলাফল প্রকাশ করা সম্ভব হয় তবে চতুর্দশ শিক নিবন্ধনে পাস করা প্রার্থীদের মেধা তলিকায় যুক্ত করে নিয়োগের জন্য আবেদন করার সুযোগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। জানা গেছে, চতুর্দশ বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় স্কুল এবং কলেজ পর্যায়ে সর্বমোট ১ লাখ ৬৬ হাজার ৩১৮ পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। তার মধ্যে স্কুল পর্যায়ে ১৫ হাজার ৩৬২ এবং কলেজ পর্যায়ে ৩ হাজার ৮৭৭ জনসহ মোট ১৯ হাজার ৮৬৩ প্রার্থী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। গত বছরের ৮ ও ৯ ডিসেম্বর লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। দেশের আটটি বিভাগে একযোগে এ পরীক্ষা আয়োজন করা হয়। গত বছরের ৩১ অক্টোবর চতুর্দশ বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়।

মেসেঞ্জারে ভুলে পাঠানো বার্তা ডিলিট করবেন যেভাবে

মেসেঞ্জারে ভুলে পাঠানোর বার্তা ডিলিট করার অপশন সম্প্রতি চালু করেছে ফেসবুক। সম্প্রতি ফেসবুক অ্যাপের আপডেটে এই সুবিধা চালু হয়। কিন্তু, কী এই আপডেট? অনেককেই ভাবাচ্ছে৷ ম্যাসেঞ্জার ব্যবহার করে কমবেশি সকলেই ম্যাসেজ পাঠাই৷ অনেক সময়ই ম্যাসেজগুলিকে ডিলিট করে দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে৷ কিন্তু, উপযুক্ত অপশন না থাকায় ডিলিট করার উপায় ছিল না৷ তবে, এবার চ্যাট ট্রেডে পাঠানো ম্যাসেজগুলিকে ডিলিট করা সম্ভব হবে৷ জেনে নিন কম্পিউটার এবং স্মার্টফোনে ফেসবুক মেসেঞ্জারে পাঠানো বার্তা ডিলিট করার উপায়। আপনি যদি কম্পিউটার থেকে ফেসবুক মেসেঞ্জার ব্যবহার করেন তবে কম্পিউটারে ফেসবুক মেসেঞ্জারের চ্যাট স্ক্রিন চালু করুন। এবার পোস্ট করা মেসেজ বা ছবির বাঁয়ে থাকা তিনটি ডট চিহ্নে কার্সর রাখলেই ডিলিট অপশন পাবেন। ওখানে ক্লিক করলেই মুছে যাবে বার্তাটি। এছাড়া স্মার্টফোনের মেসেঞ্জার অ্যাপে পাঠানো মেসেজের ওপর কার্সর রাখলেই বিভিন্ন রি-অ্যাকশন ইমোজিসহ স্ক্রিনের নিচে ডিলিট অপশন দেখা যাবে। এতে ক্লিক করলেই মুছে যাবে বার্তাটি।

২০২১ সাল নাগাদ ২৫০০ কোটি আইওটি যন্ত্র

ইন্টারনেট অব থিংস বা আইওটি যন্ত্রের ব্যবহার বাড়ছে। ২০২১ সাল নাগাদ একে অপরের সঙ্গে ইন্টারনেটে সংযুক্ত ডিভাইস ব্যবহারের সংখ্যা ২৫ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৫০০ কোটি ছাড়িয়ে যাবে। ২০১৯ সাল নাগাদ কানেকটেড ডিভাইসের সংখ্যা দাঁড়াবে ১৪ দশমিক ২ বিলিয়নে। বাজার গবেষণা সংস্থা গার্টনার গত শুক্রবার এ পূর্বাভাস দিয়েছে। আইএএনএসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র থেকে শুরু করে ঘর-গেরস্থালির পণ্য-সবকিছুতেই এখন চাই ইন্টারনেট। সব যন্ত্রেই ইন্টারনেট সংযোগ সুবিধার এই ধারণা থেকে এসেছে ‘ইন্টারনেট অব থিংস’ বা আইওটি। ডিভাইস বা যন্ত্রে ‘ইন্টারনেট অব থিংস’ বা ‘সব যন্ত্রেই ইন্টারনেট’ এখন বহুল আলোচিত একটি বিষয়। ইন্টারনেট অব থিংস বিষয়টিকে সংযোগ সুবিধার যন্ত্র যেমন গাড়ি, পোশাক বা গৃহস্থালিতে ব্যবহৃত যন্ত্রগুলোর মধ্যে ইন্টারনেট আন্তসংযোগ হিসেবে বোঝানো হয়। প্রতিটি যন্ত্র যাতে তারবিহীন যোগাযোগ পদ্ধতিতে পরস্পরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে এবং বুদ্ধিমান হয়ে উঠতে পারে, সেই নেটওয়ার্কই ‘ইন্টারনেট অব থিংস’। ‘টপ স্ট্র্যাটেজিক আইওটি ট্রেন্ডস অ্যান্ড টেকনোলজিস থ্রু ২০২৩’ শীর্ষক প্রতিবেদনে গার্টনার উল্লেখ করেছে, আইওটি যন্ত্রের বিস্তার হওয়ায় এ ধরনের ডিভাইস তৈরি, সংরক্ষণ, ব্যবহার, এ থেকে প্রাপ্ত তথ্য মুছে ফেলাসহ এর সঠিক ব্যবহারের উদ্যোগ নিতে সরকারকে সঠিক অবকাঠামো তৈরির দিকে যেতে হবে। গার্টনারের রিসার্চ ভাইস প্রেসিডেন্ট নিক জোনস বলেন, আগামী এক দশকে ডিজিটাল ব্যবসা ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করবে আইওটি। নতুন ও উন্নত প্রযুক্তির কল্যাণে আইওটি ব্যবসার আরও নতুন সুযোগ তৈরি হবে। নিক জোনস আরও বলেছেন, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা (সিআইও) হিসেবে যাঁরা উদ্ভাবনী আইওটি ট্রেন্ডের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারবেন তাদের ব্যবসায় ডিজিটাল উদ্ভাবনের নতুন ক্ষেত্রের নেতৃত্ব দিতে সক্ষম হবেন। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সাল নাগাদ বিশেষ উদ্দেশ্যে ব্যবহারের জন্য বিশেষ ধরনের চিপসেট তৈরি হবে যাতে কম শক্তি প্রয়োজন হবে। এতে কম শক্তিতে চলতে পারে এমন আইওটি ডিভাইসের ব্যবহার আরও বেড়ে যাবে। এতে ডেটা বিশ্লেষণ, স্পিস এনালাইসিসের মতো সুবিধা কম খরচের ডিভাইসে চলে আসবে। এদিকে, জিএসএমএর এক জরিপে দেখা যায়, ঘরে তারবিহীন ইন্টারনেট ব্যবস্থা ব্যবহার করে তৈরি করা স্মার্ট মিটার ও নিরাপত্তাব্যবস্থা একদিকে যেমন মানুষের অর্থ সাশ্রয় করেছে, তেমনি মানসিক প্রশান্তি বয়ে এনেছে। ব্যয় কমাতে, মানসিক শান্তি আনতে ও নিরাপত্তার জন্য শতকরা ৮৯ ভাগ মানুষ ভবিষ্যতে তারবিহীন ইন্টারনেট সুবিধার যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত থাকতে চায়। শুধু তা-ই নয়, ইন্টারনেট সামগ্রী মানুষের পারিবারিক জীবনকে বদলে দিচ্ছে। ‘দ্য ইমপ্যাক্ট অব দ্য ইন্টারনেট অব থিংস’ শিরোনামে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, জার্মানি, জাপান, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের চারজনের মধ্যে অন্তত একজনের কাছে স্মার্ট যন্ত্র বা ইন্টারনেট সংযোগ সুবিধাসম্পন্ন যন্ত্র রয়েছে। বিজনেস ইনটেলিজেন্স বা বিআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৯ সাল নাগাদ ইন্টারনেট অব থিংসের বাজার স্মার্টফোন, পিসি, ট্যাব, ইন্টারনেট সুবিধার গাড়ি ও পরিধেয় প্রযুক্তিপণ্যের সমন্বিত বাজারকেও ছাড়িয়ে যাবে। ওই সময় নাগাদ আইওটির সক্ষমতার জন্য হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, ব্যবস্থাপনা সেবাসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে এক লাখ ৭০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার মূল্যমান যুক্ত করবে আইওটি। ২০১৯ সাল নাগাদ ৬৭০ কোটি যন্ত্র বাজারে আসবে, যার মধ্যে হার্ডওয়্যার বিক্রির মুনাফা হবে মাত্র পাঁচ হাজার কোটি মার্কিন ডলার। হার্ডওয়্যার থেকে যে মুনাফা হবে তা আইওটি থেকে আসা মুনাফার মাত্র ৮ শতাংশ হবে। বিআইয়ের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, এখন আইওটির ক্ষেত্রে প্রতিনিধিত্ব করছে এন্টারপ্রাইজ ক্ষেত্র। তবে সরকারি ও গৃহস্থালি ক্ষেত্রে আইওটির ব্যবহার বাড়তে থাকায় ২০১৯ সাল নাগাদ এন্টারপ্রাইজ ক্ষেত্রটি পেছনে পড়ে যাবে। ২০১৯ সাল নাগাদ আইওটির ক্ষেত্রে শীর্ষে থাকবে সরকারি ক্ষেত্র। এ ক্ষেত্রে দক্ষতা বৃদ্ধি ও ব্যয় সাশ্রয়ই হবে প্রবৃদ্ধির মূল কারণ।